মূল প্রশ্ন: উদীয়মান শিল্প কাকে বলে? উদীয়মান শিল্প কি? ভারতের উদীয়মান শিল্পের নাম কি? উদীয়মান শিল্প কাকে বলে এবং কেন? বর্তমান বিশ্বে গুরুত্ব, বৈচিত্রের এবং অর্থনৈতিক চাহিদা হোক বা সামাজিক চাহিদার বিচার অনুযায়ী সবথেকে উল্লেখযোগ্য শিল্প হচ্ছে পেট্রো রসায়ন শিল্প।
বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় এই পেট্রো রসায়ন শিল্প গুলি গড়ে উঠতে দেখা যাচ্ছে। এবং এই শিল্প গুলির উপরেই সেই অঞ্চল এর সার্বিক উন্নতি নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় – অনুসারী শিল্প, নতুন ভোগপন্য, যানবাহন এর উন্নতি, কর্ম সংস্থান নির্ণয়, ক্রয় ক্ষমতার বৃদ্ধি, অর্থনৈতিক দিক থেকে সমাজের বিকাশ ইত্যাদি।
আমাদের আলোচনার মূল প্রশ্ন: এই উদীয়মান শিল্প কি ? উদীয়মান শিল্প কাকে বলে? কোনো এখন কর সমাজে পেট্রো রসায়ন শিল্পের এত চাহিদা ? যদি আপনি এই সমস্ত বিষয়ের উত্তর আমরা এই পোস্টের মাধ্য়মে নিচে আলোচনা করেছি। আজকের পোস্ট টি আপনার অনেক সাহায্য করতে চলেছে। তাহলে আসুন সবার আগে আমরা দেখে নি-
Table of Contents
উদীয়মান শিল্প কাকে বলে ?
যে শিল্প পেট্রোলিয়াম বা খনিজ তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসগুলি থেকে রাসায়নিক পদ্ধতির মাধ্য়মে অনুসারী শিল্পের বিভিন্ন কাঁচামাল ও নানান ধরনের রাসায়নিক ও বিভিন্ন যৌগ পদার্থ উৎপন্ন করে তাকে উদীয়মান শিল্প বলে বা পেট্রো রসায়ন শিল্প বলা হয়। আমাদের বর্তমান সমাজ এই পেট্রো রসায়ন শিল্পের উপর অনেকটা নির্ভরশীল হওয়ায় এই শিল্পকে আধুনিক শিল্প দানব বলা হয়। এছাড়াও ভারতের পেট্রোরসায়ন শিল্পকে উদীয়মান শিল্প বলা হয়।
এছাড়াও এই শিল্প ভবিষ্যতে আমাদের সমাজ কে উজ্জ্বল করতে চলেছে তাই একে ‘সূর্যোদয়ের শিল্প’ বলা হয়ে থাকে। এই পেট্রো রসায়ন শিল্প কেন্দ্র গুলিতে একসাথে অনেক গুলি দ্রব্য তৈরী করা হয়।
ভারতের উদীয়মান শিল্পের নাম কি ?
পেট্রো রসায়ন শিল্প কে ভারতের উদীয়মান শিল্প বলা হয়। ভারতের উদীয়মান শিল্পের নাম হলো পেট্রো রসায়ন শিল্প।
পেট্রোরসায়ন শিল্পকে উদীয়মান শিল্প বলা হয় কেন ?
ভারতের পেট্রোরসায়ন শিল্পকে উদীয়মান শিল্প বলা হয়। এই উদীয়মান শিল্প হল বর্তমান বিশ্বের সবথেকে নবীন একটি শিল্প। এখন এই শিল্পের বয়স সর্বাধিক হলে মাত্র 65 বছর। 1966 সালে মহারাষ্ট্রের ট্রম্বেতে এই শিল্পের প্রথম আবিষ্কার হয়।
এবং প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই বৈচিত্র্য, ব্যাবহারিক গুরুত্ব, পরিমাণ এবং আরো নানান দিক থেকে এই শিল্প খুব দ্রুত গতিতে বিকাশ লাভ করে চলেছে। এছাড়াও বর্তমানে মানুষের জীবনের নানান ব্যবসায়িক জিনিসপত্র থেকে শুরু করে দৈনন্দিন জীবনের নানান জিনিস এই পেট্রো রসায়ন শিল্প থেকেই আসে।
এবং এই শিল্পের উপর ভিত্তি করেই সমাজের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন এর সাথে কর্ম সংস্থান গুলির সুযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই জন্য ভারতে এই পেট্রো রসায়ন শিল্প বা উদীয়মান শিল্প এর ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল বলে গণ্য করা হয়। তাই পেট্রো রসায়ন শিল্প কে ভারতের উদীয়মান শিল্প বলা হয়।
মূল প্রশ্ন: উদীয়মান শিল্প কাকে বলে? উদীয়মান শিল্প কি?
উদীয়মান শিল্প কাকে বলে এবং কেন ?
উদীয়মান শিল্প কাকে বলে এবং কেন: কোনো অঞ্চলের অর্থনৈতিক অবস্থার কিভাবে বিকাশ ঘটছে সেটা সেই অঞ্চল এর পেট্রো রসায়ন শিল্পের উপর নির্ভর করে। কারণ এই পেট্রো রসায়ন শিল্পের ভিত্তিতেই অন্যান্য বাকি যে সমস্ত শিল্প গুলি আছে সেগুলোর প্রসার ক্ষমতা নির্ভর করছে। যেমন অনুসারী শিল্প।
এখনকার সময় বিনিয়োগ এর মাত্রা অনেক বেড়ে যাওয়ায় বিভিন্ন কর্ম সংস্থান গুলি তৈরি হওয়ার সুযোগ বাড়ছে, নানান ধরনের ভোগ্যপণ্য তৈরি হচ্ছে, রাস্তাঘাট মেরামত, বন্দর, শহর এগুলি আরও উন্নত হচ্ছে।
এই শিল্প গুলির খুব দ্রুত অগ্রগতি ঘটেছে যার ফলে ভবিষ্যতে এর দ্বারা সমাজের অনেক বিকাশ ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই জন্য এই শিল্পকে উদীয়মান শিল্প বা sunrise industry ( সূর্যোদয় শিল্প ) বলা হয়ে থাকে। মূল প্রশ্ন: উদীয়মান শিল্প কাকে বলে? উদীয়মান শিল্প কি?
উদীয়মান শিল্প কী ?
সূর্যোদয় শিল্প বা ভারতের উদীয়মান শিল্প হলো তুলনামূলক ভাবে নতুন একটি শিল্প যা খুব দ্রুত গতিতে বর্ধনশীল, কারণ এই শিল্প আমাদের ভবিষ্যৎ এর অর্থনৈতিক দিক এর নানান চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ন একটি ভূমিকা পালন করতে চলেছে বলে ধরা হয়।
গুরুত্ব এবং চাহিদা এই দুটোর ক্ষেত্রেই petrochemical industry এর স্থান বাকি শিল্প গুলির থেকে অনেক উচু সারিতে। বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় এই ধরনের নানান শিল্প কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। বৈচিত্র্য, চাহিদা এবং গুরুত্ব এই তিনটির বিষয় পেট্রো রসায়ন শিল্পের ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল।
এবং যেহেতু এই শিল্প অনেক দ্রুত গতিতে উন্নতির পথে অগ্রসর হচ্ছে সেই কারণেই একে উদীয়মান শিল্প বলা হয়। এই রকমই কয়েকটি সূর্যোদয় শিল্প বা ভারতের উদীয়মান শিল্প এর উদাহরণ হলো হাইড্রোজেন জ্বালানি উৎপাদন, পেট্রো রসায়ন শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প, মহাশূন্য পর্যটন, অনলাইন বিশ্বকোষ ইত্যাদি।
ভারতের petrochemical industry গুলো প্রধানত বন্দর এবং তেল শোধনাগার এর উপর অনেকটাই নির্ভরশীল। কারণ –
- পেট্রোরসায়ন শিল্পের কাঁচামাল গুলি হল মিথেন, ইথেন, প্রোপেন, ন্যাপথা প্রভৃতি। এই সমস্ত তরল ও গ্যাসীয় প্রকৃতির দ্রব্য গুলির খনিজ তেল পরিশোধন করার সময়-
- এই সমস্ত দ্রব্য গুলি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ এখানে সমস্ত দ্রব্য গুলো দাহ্য।
- এই দ্রব্য গুলি ট্যাঙ্কার এ ভরা এবং ট্যাংকার থেকে তোলার ক্ষেত্রে খুবই সময় সাপেক্ষ একটি ব্যাপার। এছাড়াও এই ক্ষেত্রে জিনিস অপচয় হওয়ার সম্ভবনাও অনেক বেশি। এবং এখানে পরিবহনের ব্যয় ও বাড়ে ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিবেশ দূষণ ও ঘটাতে পারে।
- বেশির ভাগ তেল শোধনাগার গুলি বন্দর এর কাছাকাছি অঞ্চলে গড়ে উঠেছে। কারণ সেক্ষেত্রে পেট্রো রসায়ন শিল্প কেন্দ্র গুলির গড়ে ওঠার জন্য যে সমস্ত কাঁচামাল বা যন্ত্রপাতি গুলি প্রয়োজন সেগুলি আমদানি এবং বাকি উৎপাদিত পণ্য গুলি রপ্তানি করতে সুবিধা হয়। মূল প্রশ্ন: উদীয়মান শিল্প কি?
দৈনন্দিন জীবনের উপর অনুসারী শিল্পের অবদান-
অর্থনৈতিক দিক থেকে বা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের উপর এই অনুসারী শিল্পের অবদান বিভিন্ন দিক থেকে লক্ষ্য করা যায় যেমন –
অনুসারী শিল্প:
বিভিন্ন পেট্রো রসায়ন শিল্প জাত দ্রব্য যেমন – কৃত্রিম তন্তু, কৃত্রিম রাবার, প্লাস্টিক, পলিমার প্রভৃতি গুলি পুনরায় আবার কাঁচামাল রূপে বয়ন শিল্প, ওষুধ তৈরি, রঙ তৈরি, প্লাস্টিকের বিভিন্ন জিনিস তৈরি, জলের ট্যাঙ্ক, জলের পাইপ ইত্যাদি তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সেই জন্য এই শিল্প কেন্দ্র টির উপর ভিত্তি করে আরও অন্যান্য অনুসারী শিল্প গড়ে উঠতে দেখা যাচ্ছে।
কর্ম সংস্থান গুলির সুযোগ বৃদ্ধি :
পেট্রো রসায়ন শিল্প হলো এক ধরনের শ্রম নিবিড় শিল্প এবং এরই সাথে সাথে আবার মূলধন নিবিড় শিল্প। তাই এই শিল্পের উপর নির্ভর করে এবং এই শিল্পের বিকাশ ঘটার সাথে সাথে প্রচুর বেকার মানুষ জন একটি নির্দিষ্ট কর্মসংস্থানের সন্ধান পেয়েছে।
বিজ্ঞানীদের গবেষণায় সুযোগ সুবিধা:
পেট্রোরসায়ন শিল্পের ক্ষেত্রে গবেষণার মধ্যে আরো ভিন্ন ভিন্ন নতুন নতুন শিল্প তৈরি করার অনেক সুযোগ সুবিধার সন্ধান পাওয়া গেছে। তাই এই শিল্পের জন্য গবেষণায় কাজের সুযোগ ও অনেক বেশি।
সম্পদ তৈরির বৃহত্তম উৎস:
এই শিল্পের ক্ষেত্রে কাঁচামাল উৎপাদন এর তুলনায় নিজস্ব উৎপাদিত দ্রব্যের পরিমাণ অনেক বেশি। তাই এই কারণে প্রতিটি বিনিয়োগের সাপেক্ষে দ্রব্য তৈরির পরিমাণও বেশি।
ভারতে উদীয়মান শিল্প গুলি বিকাশ লাভের অন্যতম কয়েকটি কারণ :
বর্তমানে উদীয়মান শিল্প বা petrochemical industry হলো আধুনিক শিল্প গুলি মধ্যে অন্যতম একটি শিল্প। ভারত সহ পুরো বিশ্ব জুড়ে এই পেট্রো রসায়ন শিল্পের বিকাশ লাভ ঘটেছে। ভারতের মধ্যে প্রধানত পশ্চিম অঞ্চল এর দিকে যথা – মহারাষ্ট্র, গুজরাট এই সমস্ত জায়গা গুলিতে সবথেকে বেশি উদীয়মান শিল্প গড়ে ওঠায় এই শিল্পের উন্নতি সেখানে বেশ লক্ষণীয়।
এরূপ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পেট্রো রসায়ন কেন্দ্র হলো – মহারাষ্ট্রের মুম্বাই, ট্রম্বে, থানা – বেলাপুর, গুজরাটের কাওয়ালি, জামনগর, হাজিরা, ভাদোদরা। মূল প্রশ্ন: উদীয়মান শিল্প কাকে বলে? উদীয়মান শিল্প কি?
উদীয়মান শিল্প গুলি বিকাশ লাভ-
বর্তমানে এই শিল্পের বিকাশের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ নিম্নলিখিত ভাবে আলোচনা করা হলো –
সহজলভ্য কাঁচামাল উৎপাদন –
গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের বোম্বে হাই, আলিয়াবেত, কাম্বে, ওয়াভেল, অ্যাঙ্কেলেশ্বর, কলোল, সাম্বা এই সমস্ত জায়গা গুলিতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ তেল উত্তোলন করা হয়েছে। এবং এই সমস্ত খনিজ তেল গুলির উপর ভিত্তি করেই এখন কার পেট্রো রসায়ন শিল্প বা উদীয়মান শিল্প গড়ে উঠেছে।
তেল শোধনাগার –
এখানে জে সমস্ত কাঁচামাল গুলি উৎপন্ন করা হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে কয়ালি, ট্রম্বে, জামনগর এর মত ইত্যাদি বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচুর তেল শোধনাগার গড়ে উঠেছে।
এই তেল শোধনাগার থেকে উৎপন্ন উপজাত দ্রব্যই হল পেট্রো রসায়ন শিল্পের প্রধান একটি কাঁচামাল, এবং এই কাঁচামাল গুলই এই অঞ্চলের শিল্প তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
বন্দর এর সুবিধা –
জহরলাল নেহেরু, মুম্বাই, মুদ্রা, কাণ্ডলা ইত্যাদি র মত আরও নানান আধুনিক বন্দর গুলির দ্বারা আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর থেকে খনিজ তেল আমদানি এবং সেখান থেকে পেট্রো রসায়ন জাত দ্রব্যের রপ্তানির বহু সুবিধা রয়েছে।
উন্নত পরিকাঠামো –
পেট্রো রসায়ন শিল্প সর্বদাই অনেক গুলি শিল্প কে একসাথে গঠিত হয় বা এর সাথে অনেক গুলি শিল্প জড়িত থাকে, তাই এর জন্য একটি বিস্তৃত সমতল ভূমি এবং শিল্প তৈরির জন্য নানান প্রকারের পরিকাঠামো দরকার হয়।
মহারাষ্ট্র ও গুজরাট ভারতবর্ষের মধ্যে তুলনা মূলক ভাবে অন্যতম প্রধান উন্নত রাজ্য হওয়ার কারনে এটি পরিকাঠামোগত দিক থেকেও খুবই উন্নত।
সুলভ বিদ্যুৎ শক্তি –
পশ্চিমঘাট পার্বত্য অঞ্চলের অন্তর্গত যে যে পেট্রো রসায়ন কেন্দ্র গুলি অবস্থান করছে সেগুলির জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সেখানকার তারাপুকুর, কাঁকর পারা প্রভিতি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং বাকি যে সমস্ত স্থানীয় বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলি আছে সেখান থেকে সরবরাহ করা হয়।
চাহিদা বা বাজার –
এখন কার দিনে আমাদের জীবনের দৈনন্দিন জে সমস্ত সামগ্রী গুলি আছে সেগুলির মধ্যে অনেক দ্রব্য এই পেট্রো রসায়ন কেন্দ্র থেকে আসে। তাই সেক্ষেত্রে বলা যায় যে সাধারণ মানুষের কাছে পেট্রো রসায়ন শিল্পের প্রয়োজন বা চাহিদা অনেক বেশি।
এবং এই সমস্ত শিল্পজাত দ্রব্যের সাথে সাথে নানান বিদেশি জিনিসপত্রের চাহিদাও অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুতরাং তাহলে বোঝা যাচ্ছে বর্তমান বিশ্বে পেট্রো রসায়ন শিল্পের চাহিদা এবং গুরুত্ব টি কতখানি।
আজকের এই পোস্ট টির মাধ্যমে আমরা পেট্রো রসায়ন শিল্প বা উদীয়মান শিল্পের বিশেষ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের- উদীয়মান শিল্প কাকে বলে? উদীয়মান শিল্প কি? ভারতের উদীয়মান শিল্পের নাম কি? উত্তর আলোচনা করলাম।
অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর-
ভারতের সবুজ বিপ্লবের জনক কে | বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে |
সবুজ বিপ্লব কি | জল চক্র কাকে বলে? |
মোনালিসা নামের অর্থ কি? | বিভক্তি ও অনুসর্গের মধ্যে পার্থক্য |
এবং আসা করি আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলেন। এবং এই পোস্ট টি আপনাদের অনেক নতুন নতুন তথ্য পেতে সাহায্য করেছে।
আমি Sharmila, MoneyGita একজন Author। বর্তমানে আমি গ্রাজুয়েশন সম্পূর্ণ করছি এবং লেখালেখি আমার ভালোবাসার একটি কাজ। এই প্লাটফর্মে আমি নিয়মিত আমার লেখালেখির কাজ করে থাকি। সরকারি স্কুলের ছাত্রদের পড়ায়, সিলেবাস অনুযায়ি পরীক্ষার প্রশ্ন-উত্তর করিয়ে থাকি।