দশম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমন্ডল সাজেশন | Class 10 Geography Chapter 3 Barimandal

দশম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমন্ডল সাজেশন প্রশ্ন উত্তর 2024।

দশম শ্রেণী ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমন্ডল থেকে সাজেশন ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর গুলি এখানে দেওয়া হয়েছে। যা অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা নির্মিত।

দশম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমন্ডল প্রশ্ন উত্তর

শ্রেণীমাধ্যমিক দশম শ্রেণী
বিষয়মাধ্যমিক ভূগোল
অধ্যায় তৃতীয় অধ্যায় ববারিমন্ডল
প্রশ্নের ধরণOnly সাজেশন ভিত্তিক
Targetমাধ্যমিক 2024
Created ByMoneygita Team

বারিমন্ডলের সকল গুরুত্বপূর্ণ সাজেশনগুলি নিচে সুন্দরভাবে সাজিয়ে দেওয়া হলো। বারিমন্ডলের প্রশ্ন উত্তরগুলি তোমরা অবশ্যই মন দিয়ে মুখস্ত করে নিও তোমাদের মাধ্যমিক পরীক্ষায় সাহায্য করবে আমার বিশ্বাস।

বারিমন্ডল সাজেশন প্রশ্নমান – 1 

বহু বিকল্পভিত্তিক প্রশ্নাবলি                    প্রশ্নমান – 1 

1. হিমপ্রাচির দেখা যায় – a) আটলান্টিক মহাসাগর b) কুমেরু মহাসাগর c) ভারত মহাসাগর d) বঙ্গোপসাগর 

উত্তর: a) আটলান্টিক মহাসাগর

2. সমুদ্র স্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ – a) উষ্ণতা পার্থক্য b) লবনতার পার্থক্য c) নিয়ত বায়ুপ্রবাহ d) বরফের গলন

উত্তর: c) নিয়ত বায়ুপ্রবাহ

3. দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ পশ্চিম উপকূল দিয়ে উত্তর দিকে প্রবাহিত স্রোতের নাম – a) ফকল্যান্ড স্রোত b) হামবোল্ট স্রোত c) নিউ সাউথ ওয়েলস স্রোত  d) ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত।

উত্তর: b) হামবোল্ট স্রোত।

4. পেরু সমুদ্র স্রোত প্রবাহিত হয় – a) ভারত মহাসাগর b) আটলান্টিক মহাসাগরে c) প্রশান্ত মহাসাগর d) জাপান সাগর 

উত্তর:  c) প্রশান্ত মহাসাগর। 

5. গ্র্যান্ড ব্যাংক একটি – a)  উষ্ণ স্রোত b)  শীতল স্রোত c) মগ্নচড়া d) দ্বীপ

উত্তর: c) মগ্নচড়া।

6. পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর হল – a)  প্রশান্ত মহাসাগর b) আটলান্টিক মহাসাগরে c) ভারত মহাসাগর d) বঙ্গোপসাগর 

উত্তর: a)  প্রশান্ত মহাসাগর।

7. আটলান্টিক মহাসাগরে শৈবাল সাগর সৃষ্টি হয়েছে যে স্রোতের সাহায্যে তা হল – a) ল্যাব্রাডর স্রোত b) ক্যানারি স্রোত c) বেঙ্গুয়েলা স্রোত d) পেরু স্রোত। 

উত্তর: b) ক্যানারি স্রোত।

8. নিউফাউন্ডল্যান্ড এর কাছে ঘন কুয়াশা ও ঘূর্ণিঝড় এর সৃষ্টি হয়। কারণ – a) ক্যানারি স্রোত এর সঙ্গে উপসাগরীয় স্রোতের মিলন b) উপসাগরীয় ও ল্যাব্রাডর স্রোতের মিলন c) উপসাগরীয় স্রোত ও নিরক্ষীয় স্রোতের মিলন d) উপসাগরীয় স্রোত ও উত্তর আটলান্টিক স্রোতের মিলন। 

উত্তর: b) উপসাগরীয় ও ল্যাব্রাডর স্রোতের মিলন।

9.  সমুদ্রে ভাসমান বরফের স্তূপ কে বলে – a)  হিমপ্রাচির b) হিমরেখা c)  হিমশৈল d)  হিমভূমি

উত্তর: c)  হিমশৈল।

10. মৌসুমী বায়ু যে স্রোত কে নিয়ন্ত্রন করে – a) প্রশান্ত মহাসাগরের স্রোত b) ভারত মহাসাগর এর স্রোত c) আটলান্টিক মহাসাগরের স্রোত d) সুমেরু মহাসাগর এর স্রোত

উত্তর:  b) ভারত মহাসাগরের স্রোত।

11. পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক জাহাজ যাতায়াত করে – a) ভারত মহাসাগর b) প্রশান্ত মহাসাগর c) আটলান্টিক মহাসাগর d) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর 

উত্তর: d) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর ।

12. সমুদ্র স্রোত সৃষ্টির জন্য দায়ী – a) আবর্তন গতি b) পরিক্রমণ গতি c) মাধ্যাকর্ষণ শক্তি d) কোনোটিই নয় 

উত্তর: a) আবর্তন গতি।

13. উপসাগরীয় স্রোতের রঙ – a) গাঢ় সবুজ b) গাঢ় লাল c) গাঢ় নিল d) হালকা বেগুনি 

উত্তর- c) গাঢ় নিল।

14. ষাঁড়াষাঁড়ির বান দেখা যায় – a) যমুনা নদীতে b) ইছামতি নদীতে c) হুগলী নদীতে d)  অজয় নদী

উত্তর: c) হুগলী নদীতে

15. যে বায়ু দ্বারা উত্তর ভারত মহাসাগরে সমুদ্রস্রোত নিয়ন্ত্রিত – a) আয়ন বায়ু b) নিয়ত বায়ু c)  স্থানীয় বায়ু d) মৌসুমী বায়

উত্তর: d) মৌসুমী বায়

16. পৃথিবীর মোট আয়তনের জলভাগ দ্বারা আবৃত অংশ প্রায় – a) 61% b) 81% c) 71% d) 91% 

উত্তর: c) 71%

17. অমাবস্যার দিনে পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের সামনে আসে সেখানে হয় – a) ভরা কোটাল b) মরা কোটাল c) ভাটা d) কোনোটিই নয়

উত্তর: a) ভরা কোটাল।

18. পৃথিবীর উপর চাঁদের আকর্ষণ মান সূর্যের তুলনায়- a) 1.1 গুণ বেশি b) 2.2 গুণ বেশি c) 3.3 গুন কম d) 5.5 গুণ বেশি

উত্তর: b) 2.2 গুণ বেশি।

19. যেখানে মুখ্য জোয়ার হয় তার প্রতিপাদ স্থানে দেখা যায় a) গৌন জোয়ার b)  প্রগৌন জোয়ার c) ভরা জোয়ার d) ভাটা

উত্তর: a) গৌণ জোয়ার

20. সাধারণ জুড়ে তুলনায় পেরেছি জোয়ারের – a) ১০ শতাংশ বেশি b)  কুড়ি শতাংশ বেশি c)  ৩০ শতাংশ বেশি d)  ৪০ শতাংশ বেশি

উত্তর: b)  কুড়ি শতাংশ বেশি

21. প্রতিযোগ অবস্থানের সময় থাকে – a) পূর্ণিমা b) অমাবস্যার c) সপ্তমী d) অষ্টমী তিথি

উত্তর: a) পূর্ণিমা

22. জোয়ার ভাটার প্রত্যেকের স্থায়িত্বকাল প্রায় – a)  দু’ঘণ্টা b) ৬ ঘন্টা c)  ৪ ঘন্টা  d) ৮ ঘন্টা।

উত্তর: b)  ৬ ঘন্টা

23. বেশি লবণাক্ত জল হয় – a) হালকা b) ভারী c) উষ্ণ d) শীতল

উত্তর – b) ভারি

24. পৃথিবীর যে অংশ ঠিক চাঁদের সামনে আসে সেখানে হয় – a)  ভরা জোয়ার ,b)  মরা জোয়ার c) তেজ d) কোটাল

উত্তর: a)  ভরা জোয়ার

25. পৃথিবীর প্রতিটি স্থানে ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিটে মুখ্য জোয়ার হয় a) একবার b) দুবার c) তিনবার  d) চারবার

উত্তর: b)  দুবার

26. মরা কোটাল হয় – a) পূর্ণিমা তিথিতে b) অমাবস্যা  তিথিতে তে c) শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে d) দ্বিতীয়াতে

উত্তর: c) শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে

27. মরা কোটাল দেখা যায় যখন চাঁদ এবং সূর্যের অবস্থান থাকে পরস্পরের- a) সমকোণে b)   সমান্তরালে c) একই রেখায় d) সূক্ষ্মকোণ

উত্তর:  a) সমকোণে

28.  দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে a) ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট b) ১২ ঘন্টা ২৬ মিনিট c) ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট d)  ২৪ ঘন্টা ৫৫ মিনিট।

উত্তর: c) ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট

29. শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত দেখা যায় যে মহাসাগরে – a), প্রশান্ত b) ভারত c)  আটলান্টিক d) এর কোনোটিই নয়।

উত্তর: c)  আটলান্টিক

30.  কোন স্রোতের জন্য নিউফাউন্ডল্যান্ডের তুষারপাত হয় – a) ক্যারিবিয়ান স্রোত b)  উপসাগরীয় স্রোত c) ল্যাব্রাডর স্রোত d) জাপান স্রোত

উত্তর: c) ল্যাব্রাডর স্রোত

31. নিচের কোনটি ভারত মহাসাগরের স্রোত – a)  বেঙ্গুয়েলা স্রোত b) ফকল্যান্ড স্রোত c)  পেরু স্রোত d) সোমালি স্রোত

উত্তর: d) সোমালি স্রোত

34. নিচের কোনটি প্রশান্ত মহাসাগরের স্রোত – a)  জাপান স্রোত b) হাম্বল স্রোত c) বেরিং স্রোত d)  এর সবগুলি

উত্তর: d) এর সবগুলি

35. নিচের কোনটি আটলান্টিক মহাসাগরের স্রোত – a) আলাস্কা স্রোত b) উপসাগরীয় স্রোত c) মোজাম্বিক স্রোত d)  জাপান স্রোত

উত্তর: b) উপসাগরীয় স্রোত

36. বান ডাকা দেখা যায় কোন ঋতুতে a) শীতকালে b) বর্ষাকালে c) বসন্তকালে d)  গ্রীষ্মকালে

উত্তর – b) বর্ষাকালে

__________________________________________________________

শূন্য়স্থান পূরন করো              প্রশ্নমান- 1

1. উষ্ণ সমুদ্র স্রোত সমুদ্র তলের উপরিভাগ দিয়ে প্রভাবিত হয়।

2.  সমুদ্রের শীতল জলমেরু অঞ্চল থেকে অন্ত স্রোত রূপে নিরক্ষীয় অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয়।

3. সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদের অবস্থানকে বলে – পেরেরা কাম

4. একটি জোয়ার ও একটি ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান – 6 ঘন্টা 12 মিনিট 11.25 সেকেন্ড

5. মুখ্য ও গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যাসার্ধ ঘন্টা – ২৪ মিনিট ১২.৫ সেকেন্ড

6. মরা কোটালে চাঁদ ও সূর্যের অবস্থান থাকে – সমকোণে

7. পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া হলো –গ্র্যান্ড ব্যাংক

8.  উপসাগরীয় স্রোত ও ল্যাব্রাডর স্রোতের সীমারেখাকে বলে – হিমপ্রাচীর

9. পৃথিবীর মোট জলরাশির – ৫.৯৭ ভাগ সমুদ্র জল

10. গ্র্যান্ড ব্যাংক মৎস্য শিকার কেন্দ্র এর জন্য বিখ্যাত

11. সমুদ্রের মাছ নদীতে প্রবেশ করে জোয়ারের সময়।

12. আমাবস্যা তিথির সিজিগি অবস্থানকে সংযোগ বলে।

13. জোয়ার ভাটা থেকে জলবিদ্যুৎ শক্তি উৎপন্ন করা হয়।

14. চাঁদের আকর্ষণে সৃষ্ট জোয়ার কে চন্দ্র জোয়ার বলে।

15.  জোয়ার ভাটা অতি প্রবল হয় অমাবস্যা তিথিতে।

16. যে তরঙ্গ সমুদ্র উপকূলকে ক্ষতি করে তাকে বিনাশকারী তরঙ্গ বলে।

17. নদ নদীর জল যেদিকে প্রবাহিত হয় সেই দিকে ভাটার টান শুরু।

18. পৃথিবীর আবর্তনজনিত কেন্দ্রাতিগ বলের জন্য হয় গৌণ জোয়ার।

19. জোয়ারের জল অত্যাধিক উঁচু হয়ে নদীতে প্রবেশ করলে তাকে বান বলে।

20.  পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব অপেক্ষা সূর্যের দূরত্ব 391 গুণ বেশি।

21. শুষ্ক এবং শীতল স্রোতের মিলনস্থলে কুরোশিয়ো সৃষ্টি হয়।

22. উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত এবং শীতল ল্যাব্রাডর স্রোতের মিলনস্থলে হিমপ্রাচীর সৃষ্টি হয়। 

23. সমুদ্রের জল সবসময় নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে মেরুর দিকে যায়। 

24. ভারী লবণাক্ত জল অন্তঃস্রোত হিসেবে প্রবাহিত হয়।

25. পৃথিবীর কেন্দ্রাতিক বলের প্রভাবে গৌণ জোয়ার সৃষ্টি হয়।

26. ভরা কোটালের  সময় সমুদ্রের জল প্রবল বেগে মোহনা দিয়ে নদীতে প্রবেশ করে বানডাকা বলে।

________________________________________________________

একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও :  প্রশ্নমান- 1

1. অ্যাপোজি অবস্থানে জোয়ারে তীব্রতা কম হয়।

2. সর্বনিম্ন ভাটা দেখা যায় অমাবস্যা তিথিতে।

3. পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩৮৪০০ কিমি।

4. সাগর-মহাসাগরের থার্মাল রেগুলেটর কাকে বলে ? 

উত্তর: সমুদ্র স্রোত কে।

5. কোন স্থানে একদিন কতবার জোয়ার ভাটা হয়?

উত্তর: দুইবার জোয়ার দুইবার ভাটা।

6. কোন শক্তি প্রভাবের গৌণ জোয়ার হয়? 

উত্তর: বিকর্ষণ।

7. আটাকামা মরুভূমি সৃষ্টি হয়েছে: হামবোল্ড স্রোতের প্রভাবে।

8. হিমপ্রাচীর দেখা যায়: আটলান্টিক মহাসাগরে।

9. সমুদ্রস্রোতের মাঝে আগাছা পূর্ণ অংশ:  শৈবাল সাগর।

10. মহাসমুদ্রের প্রত্যন্ত স্থান:  point Nemo।

11. গভীর সমুদ্র স্রোত কে বলে: থার্মোহ্যালাইন।

12. ডগার্স ব্যাঙ্ক তৈরি হয়েছে: উত্তর সাগরে।

13. জাপান উপকূল উষ্ণ হয়: কুরেশীয় স্রোত দ্বারা।

15. উপসাগরীয় স্রোতের রং: গাঢ় নীল।

16. এল নিনো দেখা যায়: প্রশান্ত মহাসাগরে।

17. মৌসুমী স্রোত প্রবাহিত হয়: ভারত মহাসাগরে।

18. পেরু স্রোত সংলগ্ন সৃষ্ট মরুভূমি: আটাকামা মরুভূমি।

19. বেঙ্গুয়ালা স্রোত সংলগ্ন সৃষ্ট মরুভূমি: কালাহারি মরুভূমি।

20. সামুদ্রিক মাছের প্রধান খাদ্য: প্লাংটন।

21. উষ্ণ স্রোতের অপর নাম: বহিঃস্রোত।

22. ব্রাজিল ও সৃষ্টি হয়: দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোত।

23. পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব কত ?

উত্তর: ৩.৮৪ লক্ষ কিমি।

24. জোয়ার ভাটার প্রধান কারণ কি ?

উত্তর: চন্দ্র এবং সূর্যের আকর্ষণ।

25. সূর্যের আকর্ষণে সৃষ্ট জোয়ার কি নামে পরিচিত?

উত্তর: সৌর জোয়ার।

26. পৃথিবীর একই স্থানে দিনে কতবার জোয়ার হয়?

উত্তর: দুবার।

27. দুটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে ব্যবধান কত?

উত্তর: ১২ ঘন্টা ২৬ মিনিট।

28. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের পার্থক্য কত?

উত্তর: ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট।

29. চাঁদ একদিনে তার কক্ষপথে কত ডিগ্রি অতিক্রম করে?

উত্তর: প্রায় ১৩ ডিগ্রি।

30. জোয়ার ভাটা খেলে এমন একটি নদীর নাম করো?

উত্তর:  হুগলি নদী।

31. কোন শক্তির প্রভাবে গৌণ জোয়ার হয়?

উত্তর: বিকর্ষণ শক্তি।

32. কোন জোয়ারের সাথে নদীতে বান ডাকে?

 উত্তর :ভরা জোয়ার।

33. সাধারণত কোন ঋতুতে বান ডাকে? 

উত্তর: বর্ষা ঋতুতে।

34. চার এবং সূর্যের জোয়ার উৎপন্ন করার ক্ষমতা প্রকৃত অনুপাত কত ? 

উত্তর: 11.5।

35. মুখ্য জোয়ার হয়: চাঁদের আকর্ষণে।

36. সমুদ্রের জল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলন কে কি বলে?

উত্তর: সমুদ্রস্রোত।

36. সমুদ্রের জলের একই স্থানের ওঠানামা কে কি বলে ?

উত্তর: সমুদ্র তরঙ্গ।

37. যে স্রোত সমুদ্রের উপরিভাগ দিয়ে প্রবাহিত হয় তাকে কি বলে? 

উত্তর: বহিঃস্রোত।

38. যে স্রোত সমুদ্রের নিচের অংশ দিয়ে এগিয়ে যায় তাকে কি বলে 

উত্তর: অন্তঃস্রোত।

39. উষ্ণ স্রোত কোন দিক থেকে কোন দিকে প্রবাহিত হয়?

উত্তর: নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে মেরুর দিকে।

40. শীতল স্রোত কোন দিক থেকে কোন দিকে যায়? 

উত্তর: মেরু থেকে নিরক্ষরেখার দিকে।

41. আটলান্টিক মহাসাগরের একটি মগ্নচড়ার নাম কর।

উত্তর: গ্র্যান্ড ব্যাংক।

42. ভারত মহাসাগরের উত্তর ভাগের স্রোত গুলি কোন কোন বায়ু দ্বারা প্রভাবিত হয় ? 

উত্তর: দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ও উত্তর পুর্ব মৌসুমী বায়ু।

43. পৃথিবীর গভীরতম সমুদ্র খাতের নাম ?

উত্তর: মারিয়ানা খাত।

44. স্রোতহিন ও ভাসমান উদ্ভিদযুক্ত সমুদ্র অঞ্চল কে কি বলে ?

উত্তর: শৈবাল সাগর।

45. আটলান্টিক মহাসাগরের একটি সমুদ্র স্রোতের নাম? 

উত্তর: বেঙ্গুয়েলা স্রোত।

46. ক্রান্তীয় সমুদ্রে কোন ধরনের সমুদ্র স্রোত সৃষ্টি হয় ?

উত্তর: উষ্ণ।

47. সামুদ্রিক মাছের প্রধান খাদ্য কি ?

উত্তর: প্ল্যাঙ্কটন। 

48. মরা জোয়ার কোন তিথিতে হয়? 

উত্তর: শুক্লপক্ষ অষ্টমী তিথিতে।

49. ভরা জোয়ার কোন তিথিতে হয়?

উত্তর :  অমাবস্যা / পূর্ণিমা তিথিতে।

50.সবচেয়ে দ্রুতগামী সমুদ্র স্রোত কোনটি ? 

উত্তর: উপসাগরীয় স্রোত।

___________________________________________________________

বারিমন্ডল সাজেশন প্রশ্নমান – 2

সংক্ষিপ্ত উত্তর ভিত্তিক প্রশ্ন    :    প্রশ্নমান – 2

1. সমুদ্র তরঙ্গ কাকে বলে?

উত্তর: বায়ু শক্তির দ্বারা জলরাশির একই স্থানে উলম্বভাবে ওঠানামা কে সমুদ্র তরঙ্গ বলে।

2. হিম প্রাচীরের সংজ্ঞা দাও?

উত্তর: সুমেরু মহাসাগর থেকে আগত গাঢ সবুজ বর্ণের শীতল ল্যাব্রাডর স্রোতের পাশাপাশি বিপরীত দিকে প্রবাহিত গাঢ় নীল বর্ণের উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোতের মাঝে বিভাজন রেখা বহুদূর পর্যন্ত দেখা যায়। এই বিভাজন রেখাকে হিম প্রাচীর বলে।

3. মগ্নচড়া কাকে বলে? বা, // মগ্নচড়া কিভাবে সৃষ্টি হয়?

উত্তর: উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলনস্থলে শীতল স্রোতের সাথে বয়ে আসা হিমশৈল গুলি উষ্ণ স্রোতের সংস্পর্শে এসে গলতে শুরু করে। এই হিমশৈলের মধ্যে থাকা নুরি, বালি, পাথর, কাদা সমুদ্রের তলদেশে অধঃক্ষিপ্ত হয়।

দীর্ঘদিন ধরে এই প্রক্রিয়ার ফলে সমুদ্র তলদেশে এই সকল পদার্থ সঞ্চিত হতে হতে একটি অগভীর সমুদ্রের সৃষ্টি করে একে মগ্নচড়া বলে। উদাহরণ : গ্র্যান্ড ব্যাঙ্ক। 

4. সমুদ্র স্রোত কাকে বলে?

উত্তর: পৃথিবীর আবর্তন গতি, বায়ুপ্রবাহ,  সমুদ্র জলের উষ্ণতা, লবনতা ও ঘনত্বের তারতম্যের জন্য সমুদ্র জলরাশি নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট দিকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে প্রবাহকে সমুদ্রস্রোত বলে।

5. শৈবাল সাগর কাকে বলে? বা,// শৈবাল সাগর কিভাবে তৈরি হয়?

উত্তর: আটলান্টিক মহাসাগরে- উপসাগরীয়, ক্যানিং ও উত্তরে নিরক্ষীয় স্রোতের মধ্যবর্তী অঞ্চলে জল স্থির ও প্রবাহহীন হয়ে পড়ে। এই স্রোত বিহীন অঞ্চলে জলের কোন প্রবাহ না থাকার কারণে বিভিন্ন শৈবাল ও জলজ উদ্ভিদের সৃষ্টি হয়েছে। তাই ওই অংশের নাম শৈবাল সাগর। 

6. সিজিগি কাকে বলে ?

উত্তর : জ্যোর্তিবিজ্ঞান অনুযায়ী চন্দ্র, পৃথিবী ও সূর্যের সরলরৈখিক অবস্থান কে সিজিগি বলে। এই সিজিগির জোয়ারের তীব্রতা প্রবল হয়। পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথিতে সৃষ্ট জোয়ার কে ভরা কোটাল বলা হয়।

7. অ্যাপোজি জোয়ার কাকে বলে?

উত্তর: চাঁদ ও পৃথিবীর পরিক্রমণ কালে পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব সর্বদা এক হয় না। যে অবস্থানে পৃথিবী ও চাঁদের দূরত্ব সর্বাধিক হয় ( 4,05,504 কিমি) তাকে অ্যাপোজি বলে। এই অ্যাপোজি অবস্থানের সময় চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে দূরত্ব সর্বাধিক হাওয়ায় সৃষ্ট জোয়ার এর প্রাবল্য কম হয়।

8. পেরিজি জোয়ার কাকে বলে?

উত্তর: চাঁদ ও পৃথিবীর পরিক্রমণকালে চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে দূরত্ব সর্বদা এক হয় না। যে অবস্থানে পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব সর্বনিম্ন হয় ( 3,63,369 km ) তাকে পেরিজি  বলে। চাঁদ পৃথিবীর নিকটে থাকায় পেরিজি অবস্থানের সৃষ্ট জোয়ারের প্রাবল্য বেশি হয়। এই জোয়ারকে পেরিজি জোয়ার বলে।

9. ষাঁড়াষাঁড়ির বান কাকে বলে ?

উত্তর: বর্ষা ঋতুর বিশেষ সময়ে ভরা কোটালের দিন ভাগীরথী-হুগলি নদীর গতিপথের বিপরীত দিকে যে প্রবল গর্জনকারী বান ভাষে তাকে ষাঁড়াষাঁড়ির বান বলে।

নামকরন: এই বানের প্রবল গর্জনের অবস্থানকে দুটি প্রাপ্তবয়স্ক ষাঁড়ের লড়াইয়ের সঙ্গে তুলনা করা হয় তাই এর নাম ষাঁড়াষাঁড়ির বান।

10. বান ডাকা কাকে বলে ?

উত্তর: ভরা কোটালের সময় সমুদ্রের জল নদীর মোহনা দিয়ে প্রবাহের বিপরীত দিকে নদীর খাতের মধ্যে দিয়ে প্রবল জলোচ্ছ্বাস ঘটিয়ে প্রবেশ করে একে বান ডাকা বলে। এর তীব্রতা বর্ষাকালে বেশি হয়।

11. ভরা কোটাল কাকে বলে? 

উত্তর: পূর্ণিমা দিনে পৃথিবী চাঁদ ও সূর্যের মাঝখানে প্রতিযোগ অবস্থানে এবং অমাবস্যার দিনে চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর একই সরলরেখায় সংযোগ অবস্থান করলে পৃথিবী পৃষ্ঠের জল অধিক দুলে ওঠে একে তেজ কোটাল বা ভরা কোটাল বলে। 

12. মরা কোটাল কাকে বলে? 

উত্তর: শুল্ক ও কৃষ্ণপক্ষের সপ্তমী / অষ্টমী তিথিতে পৃথিবীপৃষ্ঠের উপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি পরস্পরের সমকোণে কাজ করে বলে সমুদ্রপৃষ্ঠের জল কিছুটা কম স্ফীত হয় একে মরা কোটাল বলে।

____________________________________________________________________

বারিমন্ডল সাজেশন প্রশ্নমান – 3

ব্য়খ্যামূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন     :        প্রশ্নমান – 3

1. সমুদ্রস্রোত ও সমুদ্র তরঙ্গের মধ্যে পার্থক্য ?

উত্তর: 

বিষয়সমুদ্রস্রোতসমুদ্র তরঙ্গ
সংজ্ঞা:পৃথিবীর আবর্তন গতি, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্র জলের উষ্ণতা, লবণতা ও ঘনত্বের তারতম্যের জন্য সমুদ্র জলরাশি নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট দিকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানের প্রবাহকে সমুদ্রস্রোত বলে।বায়ু শক্তির দ্বারা জলরাশির একই স্থানে উলম্বভাবে ওঠানামা কে সমুদ্র তরঙ্গ বলে।
নিয়ন্ত্রক:বায়ু প্রবাহ, পৃথিবীর আবর্তন গতি,  সমুদ্রে জলের উষ্ণতা ইত্যাদি।বায়ু শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
প্রভাব:এর দ্বারা উপকূলীয় জলবায়ু ও সামুদ্রিক জীব বৈচিত্র্য প্রভাবিত হয়।এর দ্বারা উপকূল ও সমুদ্র তলদেশের ভূমিরূপ প্রভাবিত হয়।

_______________________________________________________________________

বারিমন্ডল সাজেশন প্রশ্নমান – 5

রচনাধর্মী উত্তর ভিত্তিক প্রশ্ন        :      প্রশ্নমান – 5

1. জোয়ার ভাটা সৃষ্টির কারণ ?

উত্তর: পৃথিবীপৃষ্ঠে জোয়ার ভাটা সৃষ্টির প্রধানত দুটি কারণ রয়েছে। যথা –  ক) চাঁদ ও সূর্যের মহাকর্ষ শক্তি এবং খ) পৃথিবীর আবর্তন জনিত কেন্দ্রাতিগ বল।

ক) চাঁদ ও সূর্যের মহাকর্ষ শক্তি: নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রানুসারে মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তু কনা একে অপরকে আকর্ষণ করে এবং এই আকর্ষণ বস্তু দুটির ভরের গুণফলের সমানুপাতিক কিন্তু দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক। পৃথিবীর উপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ বল ক্রিয়া করে। তবে পৃথিবীর উপর চাঁদের আকর্ষণ বল সূর্য অপেক্ষা 2.2 গুণ বেশি কারণ সূর্য বড় হলেও চাঁদ পৃথিবীর নিকটে রয়েছে তাই।

তাই মূলত চাঁদের আকর্ষণ শক্তির দ্বারা সমুদ্রের জল স্ফীত হয়ে জোয়ারে সৃষ্টি হয়। পৃথিবী, সূর্য ও চাঁদ একই সরলরেখায় অবস্থান করলে জোয়ারের মান তীব্র হয়।

খ) পৃথিবীর আবর্তন জনিত কেন্দ্রাতিগ বল: পৃথিবী তার মেরু রেখার চারিদিকে অনবরত ঘুরতে থাকার কারণে সমুদ্র জলরাশি বাইরের দিকে ছিটকে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। এই কেন্দ্রাতিক বল পৃথিবীর মহাকর্ষ শক্তির বিপরীতে কাজ করার জন্য চাঁদের আকর্ষণ শক্তি দ্বারা যে স্থানে জোয়ার সৃষ্টি হয় তার ঠিক প্রতিবাদ স্থানে চাঁদের আকর্ষণ শক্তি অপেক্ষা পৃথিবীর কেন্দ্রতিক বল অধিক শক্তিশালী হাওয়ায় এখানে জোয়ারে সৃষ্টি হয়।

আবার যে দুটো স্থানে জোয়ারের সৃষ্টি হয় তার সমকোণে অবস্থিত স্থান দুটির জলরাশি সরে গিয়ে ভাটার সৃষ্টি হয়।

2. সমুদ্র স্রোতের প্রভাব গুলি আলোচনা কর ।

উত্তর: সমুদ্র স্রোতের প্রভাব গুলি হল নিম্নলিখিত – 

ক) মগ্নচরা সৃষ্টি – উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলন স্থলে শীতল স্রোতের সাথে বয়ে আসা হিমশৈল গুলি উষ্ণ স্রোতের সংস্পর্শে গলতে শুরু করে। এই হিমশৈলের মধ্যে থাকা নুরি, বালি, পাথর, কাদা সমুদ্রের তলদেশে অধঃক্ষিপ্ত হয়।

দীর্ঘদিন ধরে এই প্রক্রিয়ার ফলে সমুদ্র তলদেশে এই সকল পদার্থ সঞ্চিত হতে হতে একটি অগভীর সমুদ্রের সৃষ্টি করে একে মগ্নচড়া বলে।

খ) মৎস্য ক্ষেত্র সৃষ্টি – উষ্ণ স্রোত ও শীতল স্রোতের মিলনস্থলে শীতল স্রোতের হিমশৈল গলনে প্ল্যাঙ্কটন খাদ্য প্রচুর পরিমানে জন্মায়। যার ফলে মাছেদের প্রচুর জমজমাট থাকে এবং এই অঞ্চল গুলি মাছ ধরার আদর্শ স্থান হয়ে ওঠে।

গ) জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ – সমুদ্র স্রোত উপকূলীয় জলবায়ুকে বিশেষ ভাবে প্রভাবিত করে। যে অঞ্চলের পাশ দিয়ে উষ্ণ সমুদ্রস্রোত প্রবাহিত হয় সেখানকর জলবায়ু উষ্ণ হয়। আবার যে অঞ্চলের পাস দিয়ে শীতল সমুদ্র স্রোত প্রভাবিত হয় সেখানকার জলবায়ু শীতল হয়।

ঘ) নৌ চলাচলের সুবিধা – আটলান্টিক মহাসাগরে উষ্ণ সমুদ্র স্রোত কে অনুসরণ করে বহু জাহাজ চলাচল করে। উষ্ণ সমুদ্র স্রোতের প্রভাবে জাহাজের চলাচল সুবিধা হয়।

ঙ) দুর্যোগ ও ঝড় ঝঞ্ঝার সৃষ্টি – উষ্ণ সমুদ্র স্রোত এবং শীতল সমুদ্র স্রোত দুটির মিলন স্থলে ঘন কুয়াশা ও ঝড় ঝঞ্ঝার সৃষ্টি হয়। যেমন – নিউফাউন্ডল্যান্ড সংলগ্ন সমুদ্র । 

3. জোয়ার ভাটার প্রভাব বা ফলাফল আলোচনা করো?  

উত্তর: জোয়ার ভাটার প্রভাব কে মূলত দুইটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যথা – ক) জোয়ার ভাটার প্রভাব খ) জোয়ার ভাটার কুপ্রভাব

ক)  জোয়ার ভাটার সুপ্রভাব :- 

  1. নৌ চলাচলের সুবিধা – জোয়ারের ফলে অগভীর নদীতে নৌ চলাচলের সুবিধা হয় এবং ভাটার টানে ফিরে আসতে পারে।
  2. নাব্যতা রক্ষা – ভাটার টানে নদী আবর্জনা ও পলি মুক্ত হয়ে সমুদ্রে পরে জার ফলে নদিখাতের গভীরতা ও বিস্তার বৃদ্ধি পায়।
  3. বিদ্যুৎ উৎপাদন – জোয়ার ভাটার শক্তি কে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়।
  4. বরফ মুক্ত নদিখাত – শীত প্রধান দেশে জোয়ারের নোনা জল নদীর কে বরফ মুক্ত রাখে।

খ) জোয়ার ভাটার কুপ্রভাব :- 

  1. লবনতা বৃদ্ধি – জোয়ারের ফলে নদীর মিষ্টি জলে লবণ মিশে যায়। যার ফলে কৃষিক্ষেত্র ও পানীয় জল অযোগ্য হয়ে ওঠে।
  2. ক্ষয়ক্ষতি – জোয়ারের প্রবণতা তীব্র হলে নদীর আশেপাশের কৃষি জমি ক্ষতি করে ঘর বাড়ি ধ্বংস হয়। ছোট জাহাজ ও নৌকার ও ক্ষতি করে।
  3. নদী খাতের গভীরতা হ্রাস – জোয়ারের সাথে বয়ে আসা পলিরাশি নদী খাতে সঞ্চিত হয়ে নদীর গভীরতা কমিয়ে দেয়।

____________________________________________________________

Class 10 Geography Chapter 3 Barimandal PDF

বারিমন্ডল অধ্যায়ের সাজেশন নোটটির PDF টি নিচে দেওয়া হলো।

পরের অধ্যায়ে সাজেশন:

Leave a Comment