অভিষেক কবিতা MCQ, SAQ এবং বড় প্রশ্ন উত্তর 2024 সাজেশন PDF।
দশম শ্রেণী বাংলা মাইকেল মধুসূদন দত্ত লেখা ‘অভিষেক‘ কাবাংশের প্রশ্ন উত্তর। ২০২৪ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষা কথা মাথায় রেখে অভিষেক কবিতা থেকে কেবলমাত্র সাজেশন ভিত্তিক এবং ইম্পরট্যান্ট প্রশ্নগুলি এখানে দেওয়া হল।
সাজেশন: অভিষেক : মাইকেল মধুসূদন দত্ত : Class- 10
Table of Contents
অভিষেক কবিতা প্রশ্ন উত্তর
শ্রেণী | দশম শ্রেণী (মাধ্যমিক) |
বিষয় | মাধ্যমিক বাংলা |
কবিতা | অভিষেক |
রচনাকার | মাইকেল মধুসূদন দত্ত |
প্রশ্নের ধরন | Only সাজেশন ভিত্তিক |
Target | মাধ্যমিক 2024 |
অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর MCQ, SAQ
কমবেশি ২০টি শব্দে উত্তর দাও । প্রশ্নমান-১
1. “অভিষেক করিলা কুমারে।”— কীভাবে রাজা কুমারকে অভিষেক করলেন?
উত্তর: গঙ্গোদক দিয়ে রাজা কুমারকে অভিষেক করলেন।
2. “এ অদ্ভুত বারতা” – অদ্ভুত বার্তাটি কি ?
উত্তর : ইন্দ্রজিতের ভাই বীরবাহুর মৃত্যুর সংবাদকে অদ্ভুত বার্তা বলা হয়েছে।
3. “এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।”— বক্তা কোন্ কলঙ্কের কথা বলেছেন ?
উত্তর: মাইকেল মধুসুদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে পুত্র জীবিত থাকা সত্ত্বেও পুত্রের পরিবর্তে পিতার যুদ্ধক্ষেত্রে গমনকে ‘কলঙ্ক’ বলে চিহ্নিত করেছেন রাবণের পুত্র ইন্দ্রজিৎ।
4. ইন্দ্রজিতের স্ত্রীর নাম- প্রমীলা।
5. “হায়, বিধি বাম মম প্রতি।” বক্তার এমন মন্তব্যের কারণ কী ?
উত্তর: এখানে বক্তা হলেন লঙ্কাধিপতি রাবণ । ইন্দ্রজিৎ পূর্বে দুবার রামচন্দ্রকে পরাজিত করেন কিন্তু দেবীর কৃপায় তিনি পুনরায় জীবিত হয়ে বীরবাহুকে হত্যা করেন। বিধি অর্থাৎ ভাগ্যদেবতা তাঁর প্রতি বিরূপ বলেই তিনি এমন মন্তব্য করেছেন।
6. ‘ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা’ কেন ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন ?
উত্তর: ‘ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা’ অর্থাৎ দেবী লক্ষ্মী ইন্দ্রজিতের কাছে ভাই বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ ও লঙ্কাধিপতি রাবণের যুদ্ধসজ্জার সংবাদ জানাতে এসেছিলেন।
7. ‘অভিষেক’ শীর্ষক কাব্যাংশটি ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যের কোন্ সর্গ থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর: প্রথম সর্গ।
8. “ কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে,”-বক্তার এমন মন্তব্যের কারণ। কী ?
উত্তর: জলে কোনো পাথর পড়লে যেমন তা ভেসে ওঠে না, তেমনই কোনো মৃত ব্যক্তির পক্ষেও বেঁচে ওঠা সম্ভব নয়। বিধাতা বিরূপ বলেই একমাত্র তা সম্ভব। এই কারণেই বক্তা এমন আক্ষেপোক্তি করেছেন।
9. “এ মায়া, পিতঃ বুঝিতে না পারি“- কোন মায়ার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর – কি করে রামচন্দ্র মরেও পুনরায় বাঁচিয়া উঠেছে এ মায়া মেঘনাদবুঝতে পারছেন না।
10. “নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব রাজপদে“ – কাকে বাধিয়ে আনার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর – মেঘনাদ রামচন্দ্র কে বাঁধিয়া আনার কথা বলা হয়েছে।
11. “কে কবে শুনেছে, লোকমরি পুনঃ বাঁচে“ – বক্তার এমন মন্তব্যের কারণ কি ?
উত্তর – রামচন্দ্র মৃত্যুর পরেও যে পুনরায় বাঁচিয়া উঠেছেন এ প্রসঙ্গে বক্তা রাবনের আলোচ্য় মন্তব্য়টি।
12. “এ কলঙ্ক, পিত: ঘুষিবে জগতে” – বক্তা কোন কলঙ্ক এর কথা বলেছেন? বা, // ““হাসিবে মেঘ বাহন, রুষিবেন দেবো অগ্নি“ – মেঘ বাহনের হাসার কারণ কি ?
উত্তর – মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত ‘অভিষেক’ কবিতায় পুত্র মেঘনাদ জীবিত থাকা কালীন পিতা রাবণকে যুদ্ধক্ষেত্রে গমন করিলে মেঘ বাহন ভাষার কথা বলেছেন।
13. “এই কি সাজে আমারে” – বক্তা কি না সাজার কথা বলেছেন? বা, // “হা ধিক মোড়ে“ – বক্তার ধিক্কারের কারণ কি ?
উত্তর – শত্রু দল যখন স্বর্ণলেখা ঘিরে ফেলেছেন তখন ইন্দ্রজিৎ প্রমোদ কাননের সময় কাটাচ্ছেন – এই কথা ভেবে বক্তা ইন্দ্রজিৎ নিজেকে ধিক্কার দিয়েছেন।
14. “বেঁধেছ যে দৃঢ় বাঁধে, কে পারে খুলিতে সে বাঁধে” – কোন বাঁধনের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর – অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত এই উদ্ধৃতাংশটিতে ইন্দ্রজিৎ এবং প্রমিলার সম্পর্কের বাঁধনের কথা বলা হয়েছে।
15. “বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখী” – বিধুমিখী হলেন – প্রমীলা।
16. “কাঁপিল লঙ্কা, কাঁপিল জলধি” – কাঁপার কারণ কি ? অথবা // “পক্ষীন্দ্র যথা নাদে মেঘ মাঝে/ ভৈড়বে“ – কোন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে ?
উত্তর : ইন্দ্রজিতের ধনুকের টংকারে লঙ্কা, জলধি কাঁপিয়া উঠিয়াছিল।
17. “নাদিলা কর্বুরদল হেরি বীরবরে মহাগর্বে” – ‘কর্বুরদল’ আওয়াজ করছিল কেন ? মহাগর্বের কারণ কি ?
উত্তর – অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে রাক্ষস দলেরা মেঘনাদকে বীর সাজে দেখে মহা গর্বে আওয়াজ করছিল।
18. “তায় আমি জাগানু অকালে / ভয়ে;” – জাগিয়েছিলেন – কুম্ভকর্ণ কে।
19. ‘দেহ তার, দেখো, সিন্ধুতীরে ভূপতিত’ – ভূপতিত ছিলেন – কুম্ভকর্ণ।
20. ‘আগে পূজা ইষ্ট দেব’ – কেন আগে ইস্টোদেবের পূজা করার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর – রাম চন্দ্রের সাথে যুদ্ধ করিবার পূর্বে রাবণ তার পুত্র মেঘনাদকে প্রথমে ইষ্ট দেবতা অগ্নির পূজা করিবার কথা বলেছেন।
21. ‘ঘুচাবো এই অপবাদ’ – কোন অপবাদের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর: রামের সৈন্যরা যখন স্বর্ণ লঙ্কাকে ঘিড়ে ফেলেছে তখন ইন্দ্রজিৎ প্রমোদ উদ্যানে বামা দলের মাঝে সময় কাটিয়েছিলেন তার এই আচরণকে অপবাদ জানিয়েছেন।
22. ‘তারে রাখে পদাশ্রয় যূথনাথ’ – ব্রততীকে।
অভিষেক কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর
1. “অভিষেক করিল কুমারে” – কুমার কে? পাঠ্য কবিতা অবলম্বনে কুমারের চরিত্র আলোচনা করো? বা, // অভিষেক কাবাংশে ইন্দ্রজিতের চরিত্র বিশিষ্ট আলোচনা করো।
উত্তর – ‘অভিষেক’ কাবাংশে কুমার বলতে ইন্দ্রজিৎ কে বোঝানো হয়েছে।
ইন্দ্রজিতের চরিত্র:
বীরত্ব ও আত্মবিশ্বাস : মাতা লক্ষ্মীর কাছে লঙ্কার কুশল জানতে পেরে তিনি আত্মবিশ্বাসের সাথে বলেন- “ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকুলে।”
ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্র কে পূর্বে দুইবার যুদ্ধে পরাস্ত করেছেন এবারও তিনি তৃতীয়বার রামচন্দ্রকে বধ করার কথা জানান যা আত্মবিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ।
কর্তব্য সচেতনতা : , ইন্দ্রজিৎ তার কর্তব্য সম্পর্কেও সচেতন। সৈন্যদলের স্বর্ণলঙ্কায় আগমনের খবর জানায়, তৎক্ষণাত তিনি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হন লঙ্কাকে শত্রুদের থেকে বাঁচাতে।
স্বদেশ প্রেম : ইন্দ্রজিৎ তার স্বদেশ লঙ্কাকে সৈন্যদল থেকে বাঁচাতে এবং রাক্ষস কুল মর্যদা রক্ষার্থে রামচন্দ্রের সঙ্গে যুদ্ধের জন্য আগমন করেন. এতে তাঁর স্বদেশ প্রেমের পরিচয় পাওয়া যায়।
পত্নীর প্রতি গভীর অনুরাগ : ইন্দ্রজিৎ এবং তাঁর স্ত্রী প্রমিলার দাম্পত্য সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত মধুরময়। প্রমিলা ইন্দ্রজিৎ কে যুদ্ধক্ষেত্রে যেতে বাধা দিলে তিনি বলেন “বেধেছ যে দৃঢ বাঁধে, কে পারে খুলিতে সে বাঁধে”।
2. “কি হেতু; মাত: গতি তব আজি এ ভবনে”? বা, // “কহ দাসে লঙ্কার কুশল” – বক্তা কে? বক্তার জিজ্ঞাসার কারণ কি ?
উত্তর – আলোচ্য উক্তিটি অভিষেক কাব্যাংশের অন্তর্গত উক্তিটির বক্তা হলেন ইন্দ্রজিৎ।
ইন্দ্রজিতের প্রমোদ কাননে অবস্থানকালে ছদ্মবেশী লক্ষ্মী উপস্থিত হন। এ সময় মাতালক্ষীকে দেখে ইন্দ্রজিৎ ধাত্রীর চরণে প্রণাম জানিয়া লঙ্কার কুশল জানতে চান। যার উত্তরে মাতা লক্ষ্মী জানান ভাই বীরবাহু যুদ্ধে হত হয়েছেন, এ শোকে রাক্ষসাধীপতি নিমজ্জিত। শত্রু দল স্বর্ণলঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে।
3. “ধিকমোরে” কহিলা গম্ভীরে কুমার;” /, “হা ধিক মোরে” – কুমার কে? তাঁর এই আত্মাধিক্কারের কারণ কি?
উত্তর – আলোচ্য পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ অন্তর্গত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে সংগৃহীত হয়েছে।
এখানে কুমার হলেন ইন্দ্রজিৎ।
ইন্দ্রজিৎ যখন প্রমদ কাননে বামা দলের মাঝে সময় কাটাচ্ছিলেন। সেই সময় ছদ্মাবেশী লক্ষ্মী এসে উপস্থিত হন এবং তিনি বীরবাহুর মৃত্যুর সংবাদ, রাক্ষসাধীপতি রাবনের মহা শোকের নিজ্জিত থাকার কথা এবং শত্রু দল দ্বারা স্বর্ণলঙ্কাকে বেষ্টন করার কথা ইন্দ্রজিৎ কে বলেন। যে সময় বৈরিদল লঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে সে সময় তিনি বিলাসিতায় মত্ত- এই কথা ভেবে ইন্দ্রজিৎ নিজেকে আত্মধিক্কার দিয়েছেন।
4. “থাকিতে দাস, যদি যাও রনে তুমি / এ কলঙ্ক পিতঃ ঘুষিবে জগতে”– উক্তিটির বক্তা কে? বক্তার এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
উত্তর – প্রশ্নোদ্ধিত উক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদবধ কাব্যের ‘অভিষেক’ কবিতার অন্তর্গত। এখানে বক্তা হলেন ইন্দ্রজিৎ।
স্বর্ণালংকার রামচন্দ্রের সৈন্যদলের আক্রমণ এবং ভাই বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদ ইত্যাদি ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রাক্ষস বংশের মানহানি হয়েছে বলে মনে করেন ইন্দ্রজিৎ। তাই এই রাক্ষস বংশের মর্যাদা রক্ষা এবং পিতার শোক দূর করার দায়িত্ব ইন্দ্রজিৎ নেন। তিনি পিতা রাবনকে জানান এই সামান্য মানব রামচন্দ্রকে ভয় না পেতে। তিনি এর আগেও দুইবার রামচন্দ্র কে পরাস্ত করেছেন এইবারেও অনায়াসে পরাস্ত করে দেবেন। তিনি যুদ্ধের প্রস্তুতি নেন এবং পিতা রাবণের কাছে অনুমতি চান।
5. “এ কাল সমরে, / নাহি চাহে প্রাণ মম পাঠাইতে তোমা / বারংবার” – ‘কাল সমর’ বলতে কি বোঝানো হয়েছে? সেখানে পাঠাইতে দ্বিধাগ্রস্থ কেন ?
উত্তর – ‘কাল সমর’ বলতে ভয়ংকর যুদ্ধ কে বোঝানো হয়েছে।
উক্তিটির বক্তা হলেন রাক্ষসাধীপতি রাবণ।
যুদ্ধে নিহত বীরবাহুর মৃত্যুর পর রাক্ষস কুলের একমাত্র ভরসা ছিলেন ইন্দ্রজিৎ। এই কালসমযরে বক্তা রাবণের প্রতি বিধি বিরূপ। এক এক শ্রেষ্ঠ বীর যেমন বীরবা,হু কুম্ভকর্ণ যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হয়েছে। আবার রামচন্দ্র মৃত্যুর পর পুনরায় জীবিত হয়ে উঠেছে। এত প্রতিকুলতার মাঝে রাবণ তার একমাত্র জীবিত পুত্র ইন্দ্রজিৎ কে যুদ্ধে পাঠাতে দ্বিধাবোধ করছেন।
_______________________________________
(***পরীক্ষার নিকটে, অভিষেক কবিতার প্রশ্নগুলির মধ্যে কোন প্রশ্ন importent না হলে তা বাদ করে দেওয়া হবে এবং কিছু প্রশ্ন বেশি ইম্পরট্যান্ট মনে হলে তা অবশ্যই যোগ করে দেওয়া হবে. তাই আমাদের আপডেটেড পোস্টটি দেখার জন্য এই পোস্টটিকে সেভ করে রাখবে***)
অভিষেক কবিতা প্রশ্ন উত্তর PDF
Next:
অভিষেক কবিতা থেকে FAQ
মেঘনাদবধ কাব্যে কে কাকে অভিষেক করেছিল?
মেঘনাথবধ কাব্যে রাক্ষসপতি রাবণ তার পুত্র মেঘনাদকে অভিষেক করছিলেন করেছিলেন।
বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ কে কাকে দিয়েছিলেন?
বীরবাহুর মৃত্যুর সংবাদ ছদ্মবেশী লক্ষ্মী ইন্দ্রজিৎ কে দিয়েছিলেন।
মেঘনাদ এর অপর নাম কি?
মেঘনাথ এর অপর নাম হল ইন্দ্রজিৎ।
এই আর্টিকেলে কেবলমাত্র সাজেশন ভিত্তিক এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলিকেই দেওয়া হয়েছে তাই প্রশ্ন সংখ্যা কম। আমার বিশ্বাস এই সকল প্রশ্ন উত্তর গুলির মধ্যে তোমরা পরীক্ষায় ইতিবাচক ফল দেখতে পারবে। তবে আমি বলছি না এখান থেকেই প্রশ্ন আসবে।
তোমরা অবশ্যই তোমাদের টেক্সট বুকে কবিতার লাইন গুলি ভালো করে পড়বে এবং বড় প্রশ্ন গুলির জন্য উপরে থাকা শর্ট প্রশ্ন থেকেও বড় প্রশ্ন আসতে পারে। তাই তোমরা তোমাদের পাশে থাকা সহায়িকা বইগুলিকে দেখবে এবং বুঝবে বড় প্রশ্নের লেখা কাঠামোটি। এতে তোমরা নিজে থেকে বড় প্রশ্নগুলিকে লিখতে পারবে।
আমি চাই তোমরা নিজে থেকে বড় প্রশ্নের উত্তর গুলি দেওয়ার চেষ্টা করো। কোন ধরনের প্রশ্ন সমাধান জন্য আমাদের whatsapp গ্রুপ জয়েন করতে পারো।
I’m Sourav, (BA) Graduate. Specialized content writer. Get accurate information from Moneygita.