কোনি সাজেশন 2024, Koni Suggestion 2024, কোনি বড় প্রশ্ন উত্তর।
২০২৪ বাংলা মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য কোন সাজেশন ভিত্তিক কেবল ইম্পরট্যান্ট প্রশ্নগুলি নিচে দেওয়া হল।
Table of Contents
কোনি বড় প্রশ্ন উত্তর 2024
শ্রেণী | দশম শ্রেণী (মাধ্যমিক) |
বিষয় | মাধ্যমিক বাংলা |
উপন্যাসে | কোনি |
ঔপন্যাসিক | মতি নন্দী |
প্রশ্নের ধরন | Only সাজেশন ভিত্তিক |
Target | মাধ্যমিক 2024 |
Created By | Moneygita Team |
কোনি প্রশ্ন উত্তর সাজেশন 2024
1) কোনি উপন্যাসে ক্ষীতিশ সিংহ চরিত্রটি আলোচনা কর।
উত্তর: ঔপন্যাসিক মতি নন্দী রচিত ‘কোনি’ উপন্যাসে ক্ষীতিশ সিংহ হল একটি অন্যতম চরিত্র। যাকে নিয়ে কোনির আবর্তন এবং উত্তরণ। ক্ষীতিশ সিংহের বয়স ৫০ থেকে ৫৫, পুরু লেন্সের চশমা পরিহিত। তিনি একজন আদর্শ সাঁতার প্রশিক্ষক।
অভিজ্ঞ, যথার্থ গুরু: ক্ষীতিশের অভিজ্ঞ চোখ গঙ্গার ঘাটে সাঁতার কাটা চ্যাম্পিয়ন কোনি কে চিনতে দেরি করেননি। যথার্থ ট্রেনিং ও শিক্ষার দ্বারা কনিকে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে দিয়েছিল।
খেলা আন্তপ্রাণ: একজন প্রকৃত ক্রীড়া প্রেমী ছিলেন ক্ষিতীশ সিংহ। সংসার ও ব্যবসার প্রতি অমনোযোগী ক্ষিতিশের মতে একজন খেলোয়াড় হল জীবনের ও প্রাণের প্রতীক যারা পৃথিবীটাকে প্রেরণা দেয়।
দায়িত্ববান ও দরদী: কোনিকে এক চ্যাম্পিয়ন সাঁতারু বানানোর দায়িত্ব নেওয়ার সাথে সাথে কোনির আর্থিক দুরবস্থার কথা জানতে পেরে কোনির খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে কোনির যাবতীয় খরচের দায়িত্ব তিনি নেন।
শরীর সচেতন: তিনি নিয়মিত ব্যায়াম করেন। খাওয়া-দাওয়ার প্রতি খুবই সচেতন। তার মতে আমাদের উচিত শরীরকে চাকর বানানো।
তীক্ষ্ণ বুদ্ধি: ক্ষিতীশ সিংহের উপস্থিত বুদ্ধি খুবই দারুন। জুপিটার থেকে তাড়ানো সত্বেও তিনি কোনিকে অ্যাপোলো তে ভর্তি করেন সকল সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করিয়ে দেন। বিষ্ণুচরন কে বুদ্ধি লাগিয়ে অ্যাপেলোর প্রেসিডেন্ট এবং লীলাবতীর দেওয়া ৫০০০ টাকাও তিনি ফেরত নিয়ে নেয়।
নিষ্ঠাবান ও পরিশ্রমি: কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা সহকারে গঙ্গাঘাট থেকে আনা একজন দরিদ্র মেয়েকে সকাল বিকেল প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তার প্রতিভাকে জাগ্রত করে তোলেন সকলের সামনে।
2) ‘কোনি’ উপন্যাস অবলম্বনে কোনির চরিত্রটি আলোচনা কর।
উত্তর: মতি নন্দীর রচিত ‘কোনি’ উপন্যাসের প্রধান চরিত্রই কোনি। কোনির চুল ঘাড় পর্যন্ত কাটা। শরীরে পুরুষালী ভাব। সে শ্যামপুকুর বস্তিতে বাস করত মা ও সাত ভাই বোনের সাথে ।
লড়াকু: ‘কোনি’ উপন্যাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কোনি লড়ে গেছে তার কঠোর জীবন, দারিদ্রতা এবং জলের সাথে। গঙ্গায় আম কুড়ানো নিয়ে ছেলেদের সাথে লড়াইয়ের সাথে শুরু করে জাতীয় সাঁতার চ্যাম্পিয়নশিপে জলের যন্ত্রণার সাথে।
জেদি: রবীন্দ্র সরোবরে হীয়া মিত্রের কাছে কনি হেরে গেলে ক্ষিতীশ সিংহ কোনির চোখে তার জেদ কে দেখতে পায়। ক্ষিতীশ সিংহ জানত কোনির এই জেদ একদিন কোনিকে চ্যাম্পিয়ন বানাবে।
আত্মমর্যাদা বোধ: কোনির আত্মমর্যাদা বোধের জন্যই হীয়া মিত্র যখন কোনিকে তার চকলেটের টুকরোটি দেয় তখন কোনি সেটা না খেয়ে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল।
আত্মাভিমানী: কোনির সকল অভিমান ছিল তার প্রশিক্ষক ক্ষিতীশ সিংহ কে ঘিড়েই। মাদ্রাজে অসহায়ে সকলের অত্যাচার মুখ বুজেঁ সহ্য করে কোনি। এ সময়ে ক্ষিতীশকে পাশে না পেয়ে কোনির অভিমান প্রবলভাবে জেগে ওঠে। তবে কোনি তার সকল অভিমানের জবাব দিয়েছিল জলে।
পরিবারের প্রতি দায়িত্ব: কোনি ছোট থেকেই তার পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে। নিজের টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে সংসারে দিত এবং ‘প্রজাপতি’ তে কাজ করে যে 40 টাকা পেত সেটাও সংসারে দিয়ে দিত। পরিবারের প্রতি ভালবাসা ও দায়িত্ববোধ কোনির ছোট থেকেই।
খেলোয়ার সুলভ: গঙ্গার বুকে আম কুড়ানো, কুড়ি ঘন্টা হাটা প্রতিযোগিতায় শেষ অবধি টিকে থাকা অমিয়াকে বাংলা চ্যাম্পিয়নশিপে হারানো, মাদ্রাজে রামা জোশিকে হারিয়ে জয়লাভ, সর্বক্ষেত্রে কোনির ‘sporting mentality’ প্রমাণিত।
3) “তোর আসল লজ্জা জলে, আসল গর্বও জলে” – কোন প্রসঙ্গে উক্তি? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো? কে একথা বলেছে?
উত্তর: মতি নন্দীর রচিত ‘কোনি’ উপন্যাসে ক্ষিতীশ সিংহ আলোচ্য উক্তিটি করেছেন কোনি কে।
কোনি লীলাবতীর দর্জির দোকান ‘প্রজাপতি’ তে ঝাঁট দিতো ও ফাইফর্মাস খাটতো। একদিন অমিয়া সেখানে ব্লাউজ তৈরি করাতে গেছিল এবং কোনি কে সেখানে দেখে বলেছিল “তুই এখানে ঝিয়ের কাজ করিস?” অমিয়ার একথা শুনে কোনি খুবই লজ্জাবোধ করেছিল। ক্ষিতীশ সিংহ কোনিকে সান্ত্বনা দিতে আলোচ্য উক্তিটি করেন।
কোনি একজন প্রতিভাশালী সাঁতারু। কোনির সম্পর্ক কেবল জলের সাথে। একজন খেলোয়াড়ের লজ্জা, গর্ব, সম্মান তার খেলার ময়দানে। কোনির প্রকৃত কর্মস্থান হল জলে। জলে সে যদি ব্যর্থ হয় সেটা তার লজ্জার কারণ। আবার জলে সে যদি বিজয় লাভ করে সেটা তার গর্বের কারণ। প্রকৃতপক্ষে ক্ষিতীশ কোনি কে বোঝাতে চায় অমিয়া কথায় লজ্জিত না হয়ে বরং তাকে তার সাতার প্রশিক্ষণের প্রতি বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার। জলের বাইরে তার কোন গর্ব বা লজ্জার কারণ নেই।
4) “চার লক্ষ টাকা খরচ করলেও আপনি নিজের শরীরটাকে চাকর বানাতে পারবেন না”– বক্তা কে কাকে এ কথা বলেছে ? একথা বলার কারণ কি? চাকর বলতে কি বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: আলোচ্য উক্তিটি মতি নন্দীর রচিত ‘কোনি’ উপন্যাস থেকে গৃহীত এখানে বক্তা ক্ষিতীশ সিংহ বিষ্টুচরণ ধরকে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলেছেন।
কারণ ক্ষিতীশ সিংহের বয়স ৫০ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে হলেও নিয়মিত শরীর চর্চার দ্বারা তিনি তার শরীরকে সক্ষম ও সচল রেখেছেন। মনের ইচ্ছাই শরীরকে কাজে লাগাতে জানেন। অপরদিকে ধনী ব্যবসায়ী বিষ্টুচরণ ধর সাড়ে তিন মন ওজনের দেহের মালিক। বিষ্টুচরণের এই বিশালাকৃতি শরীরকে দেখে হাতি বা হিপোর সঙ্গে তুলনা করেন।
তিনি বিষ্টুচরণ কে জানান তার এই ওজন হার্টের পক্ষে বিপজ্জনক। ক্ষিতীশ সিংহ শরীরকে চাকর বানানোর কথা বলেন। ক্ষিতিশের মতে শরীর চাকর বলতে বোঝায় ‘লোহা চিবিয়ে খেয়ে হুকুম করবেন হজম করো পাকস্থলী হজম করবে, পাঁচ মাইল হাঁটিয়ে নিয়ে চলো পা জোড়া অমনি পৌছিয়ে দেবে’। সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকতে নিয়মিত শরীর চর্চা ও খাওয়া-দাওয়া সচেতন থাকা জরুরী। ক্ষিতিশ তার মনের ইচ্ছা শক্তি ও শরীর সক্ষমতার কথা বিষ্টুচরণ কে বুঝিয়েছেন।
5) “কম্পিটিশনে পড়লে মেয়েটা তো আমার পা ধোয়া জল খাবে” – উক্তিটি কে কাকে বলেছে ? কোন প্রসঙ্গে এ উক্তি? উক্তিটির দ্বারা বক্তার কিরূপ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: মতি নন্দীর ‘কোনি’ উপন্যাসে অ্যাপোলোতে অমিয়া কোনির সাঁতার প্রশিক্ষণ লক্ষ্য করে উক্তিটি করেছিল।
ক্ষিতীশ সিংহ কোনিকে কমলা দীঘিতে সাঁতারের ট্রেনিং দিচ্ছিলেন। সে সময় অমিয়া ও বেলা অ্যাপোলো ক্লাব থেকে বেরিয়ে আসে এবং সদ্য সাঁতার শিখতে আসা কোনির হাতের টান দেখে অমিয়া অহংকারে ও তার অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের জোরে কোনি কে এই মন্তব্যটি করে।
অমিয় একজন বেঙ্গল চ্যাম্পিয়ন সাঁতারু, এই ফিল্ডের সে এক দক্ষ ও অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। অপরদিকে কোনি গঙ্গায় সাঁতার কাটতো, সাঁতারের নিয়ম পদ্ধতির সঙ্গে সদ্য পরিচয় করেছে। অমিয় এক দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্লেয়ার হয়ে একজন অপটু সাঁতারুর সাঁতার কাটার পদ্ধতিতে নিয়ে হেয় করাটা তার অহংকার বোধেরই পরিচয়।
6) “আজ বারুণী। গঙ্গায় আজ কাঁচা আমের ছড়াছড়ি ” – বারুণী কি? কাঁচা আমের ছড়াছড়ি কেন? ছেলেদের হুড়োহুড়ির কারণ কি?
উত্তর: বারুণী হিন্দুদের একটি ধার্মিয় উৎসব। শতভিষা নক্ষত্র যুক্ত কৃষ্ণাচতুর্দশী তিথিতে গঙ্গায় পূজা ও কাঁচা আম গঙ্গার জলে উৎসর্গ করার মাধ্যমে পালন করা হয় এই উৎসব।
‘কোনি’ উপন্যাসে প্রথম পরিচ্ছদের শুরুতেই জানা যায় গঙ্গায় কাঁচা আমের ছড়াছড়ি কারণ সেদিন বারুণী।
গঙ্গার ঘাটে থই থই ভিড়ের মধ্যে বয়স্কদের সংখ্যা বেশি। আম গঙ্গায় ছুড়ে দিচ্ছে সেই আম সংগ্রহের জন্য ছোট ছোট ছেলেদের দল কেউ গলা জলে দাঁড়িয়ে আবার কেউ দূরে ভেসে রয়েছে। আম যে পাচ্ছে প্যান্টের পকেটে রেখে দিচ্ছে পকেট ভর্তি হলে জল থেকে উঠে ঘাটের কোন এক স্থানে রেখে আসছে। সেই আম গুলো বিক্রি করছে পথের ধারে বসে খুবই কম দামে। সেদিন গঙ্গায় ভাটা ছিল জল অনেকটা সরে গেছে লোকেরা চান করে কাদা মাড়িয়ে বিরক্ত ভাবে উঠে আসছে। কেউ আবার ট্রেন লাইনের দিকে থাকা বামনদের দিকে যাচ্ছিল তারা কিছু পয়সা নিয়ে জামা কাপড় রেখে দেয়, গায়ে লাগানোর তেল দেয় ও চন্দনের ছাপ দিয়ে দেয় কপালে।
7) “প্রথমদিকে লীলাবতী বিদ্রোহী হয়েছিল” লীলাবতী কে? তার বিদ্রোহের কারণ কি?
উত্তর: মতি নন্দীর ‘কোনি’ উপন্যাসে একটি অন্যতম চরিত্র লীলাবতী। লীলাবতী হলেন সাঁতার প্রশিক্ষক ক্ষিতীশ সিংহের স্ত্রী।
ক্ষিতীশ সিংহ ছিলেন একজন প্রকৃত ক্রীড়াপ্রেমি। তিনি শরীর ও খাওয়া-দাওয়ার প্রতি খুবই সচেতন ও দায়িত্ববান। ক্ষিতীশের খাওয়ার আয়োজন থাকে সামান্য। তার রান্না হয় কুকারে, তার খাওয়ার দাওয়ার সবই প্রায় সিদ্ধ। ক্ষিতীশ বিশ্বাস করেন “বাঙালিয়ানা রান্নায় স্বাস্থ্য রাখা চলে না, এতে পেটের বারোটা বাজিয়ে দেয়।” বাঙালিরা খাওয়া-দাওয়ার কারণে নাকি শরীরে তাগদ পায় না। তারা কোন খেলা তেই বেশি উঁচু উঠতে পারে না। এই কারণে ক্ষিতীশ সিংহ সিদ্ধ করা খাবার খায়। কিন্তু তার স্ত্রী লীলাবতী এটি পছন্দ ছিল না কারণ এর ফলে সে সরষে বাটা, শুকনো লঙ্কাবাটা, পাঁচফোড়ন, জিরে, ধনে প্রভৃতি উপদ্রব্য গুলি রান্নায় ব্যবহারের সুযোগ হারিয়ে ফেলেছিল। এর জন্যই তিনি প্রথমদিকে বিদ্রোহী হয়েছিল কিন্তু তার বিদ্রোহ ঝগড়া ও তিন দিনের অনশন সত্যাগ্রহে কোন কাজ হয়নি। ক্ষিতীশ তার সিদ্ধান্তেই অটল ছিল ক্ষিতীশ এর মতে – “শরীরের নাম মহাশয় যা সহাবে তাই সয।” তবে অবশেষে লীলাবতী সপ্তাহে একদিন সরষে ও লঙ্কা বাটা ব্যবহারের অনুমতি পায় তাও আবার কেবলমাত্র নিজের খাবারের জন্য।
8) “তোমার জন্যই আমি আজ চর খেয়েছি, চোর বদনাম পেয়েছি”- উক্তিটি কার? কে কাকে চড় মেরেছিল? বা “একবার যদি কখনো জলে পাই” কোন প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য। বক্তার কীরূপ মানসিকতার প্রকাশ পায়। কে কার উদ্দেশে একথা বলেছেন? বা, “গপ্প লেখ কোনি তুই মস্ত লেখক হবি” – বক্তার এরূপ বলার কারণ কি?
উত্তর: আলোচ্য উক্তিটি ঔপন্যাসিক মতি নন্দী রচিত ‘কোনি’ উপন্যাসের ১৩ নম্বর পরিচ্ছদের অন্তর্গত।
মাদ্রাজে বেলা ও তার টিমমেড সকলে বাইরে বেরিয়ে ছিল। বেলা তার ক্রিম কৌটো থেকে ক্রিম লাগিয়ে বেলার টেবিলের ওখানে রেখে চলে যায়। কোনি তাদের সাথে যায় না কোনি একা সে ঘরে থাকে। কিছুক্ষণ পর হিয়া সেই ঘরে আসে কোনি কে একা দেখতে পেয়ে কিছু কথা জিজ্ঞাসা করে। বেলার টেবিলে রাখা ক্রিমটি নিয়ে নিজে লাগায় ও কিছুটা কোনির মুখেও লাগিয়ে দিয়ে চলে যায় সেখান থেকে। বেলারা বাইরে থেকে ফিরে ঘরে এলে দেখে তার কৌটো থেকে কেউ ক্রিম বার করে নিয়েছে। কোনিকে একা থাকতে দেখে এবং তার গালে ক্রিম লাগা দেখে কোনিকে সন্দেহ চোখে দেখে। কোনি এর প্রতিবাদে সত্য কথা বলে যে হিয়া তার ক্রিমটি নিয়েছে এবং তাকেও লাগিয়ে দিয়েছে। কোনির একথা বেলার বিশ্বাস হয়না ও রেগে কোনিকে এক চড় মারে। এবং কোনির প্রতিবাদে জানায় ‘গপ্পো লেখ কোনি তুই মস্ত লেখক হবি।’ মেয়েরা খাওয়া সেরে বিছানায় শোয়ার সময় হিয়া সেখানে আসে এবং তাকে বেলা সব ঘটনাটি বলে। হিয়া সব কথা বুঝতে পেরে নিজেই স্বীকার করে সত্যি কথাটা বলে- “হ্যাঁ তোমার কৌটটা থেকে আমি মাখলাম, কোনির মুখেও লাগিয়ে দিলাম”। একথা শুনে সবাই চুপ হয়ে যায় যে যার নিজের কাজে ব্য়স্ত হয়। কোনি অভিমানে ছুটে এসে হিয়াকে চড় মারে এবং বলে “তোমার জন্যই আমি আজ চড় খেয়েছি, চোর বদনাম পেয়েছি”। কোনি রেগে আরো বলে আমি তোমায় হিংসা করি না, লেখাপড়া জানি না, বস্তির মেয়ে তোমার সঙ্গে পারবো না- “তবে এক বার কখনো যদি জলে পাই….” এই বলে দাঁতের দাঁত চেপে বাকি কথা গুড়িয়ে দেওয়ার মত আর কিছু শোনা যায় না।
Koni Suggestion 2024 Extra Questions:
9) “গাছে অনেক দূর উঠে গেছি, মই করে নিলে নামতে পারবে না” – কে কাকে কথা বলেছে? কোন প্রসঙ্গে একথা বলেছেন ?অর্থ পরি প্রাপ্তি কর?
10) “এটা বুকের মধ্যে পুষে রাখুক”- কথাটি কে ভেবেছে? কথাটি তাৎপর্য লেখ।
11) “ফ্যাকাসে হয়ে গেল কোনির মুখ, মুখ নামিয়ে সে দাঁড়িয়ে থাকল” – কেন তার মুখ ফ্যাকাস হয়ে গেল? এরপর সে কি করল?
12) “একেবারে কম্পিটিশনে দেখিয়ে দেব ব্যাটারদের কে কার পায়ের জল খায়”- কে কাকে কথাটি বলেছে ?প্রসঙ্গ নির্দেশ করে ব্যাখ্যা কর।
13) “ওর ছিপ ছিপে শরীরটার মধ্যে দিনে দিনে সঞ্চিত যন্ত্রণায় ঠাসা শক্তির ভান্ডারটিতে যেন বিস্ফোরণ ঘটলো”- ওর বলতে কার কথা বলা হয়েছে? কোন প্রসঙ্গে একথা? কথাটি অর্থ লেখ।
14) “আমাকে রাগালে কি হয় এবার বুঝলি তো”- কার উদ্দেশে কে এই কথা বলে ছিল।? কোন প্রসঙ্গে কথা বলা হয়েছে? এই উক্তির মধ্যে দিয়ে বক্তার চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য ফুটে ওঠে।
15) “না ওরা জুপিটারের শত্রু “-ওরা কারা ?ওরা কেন জুপিটারের শত্রু ?প্রসঙ্গটি লেখ?
16) “বুকের মধ্যে প্রচন্ড একটা মোচড় সে অনুভব করল চিক চিক করে উঠলো চোখ দুটো”- কার সম্পর্কে কথা বলা হয়েছে ? কেন তার এই অবস্থা?
17) “চার বছরের মধ্যে প্রজাপতি ডানা মেলে দিয়েছে” – প্রজাপতি কি আগে ডানা মেলতে পারেনি কেন? এখন কি ভাবে ডানা মেলেছে?
Koni Suggestion 2024 PDF
কোনি সাজেশন এর PDF টি নিচে দেওয়া হল:
কোনি বাংলা সাজেশন গুরুত্বপূর্ণ কথা
- পরীক্ষা নিকটে প্রশ্ন সংখ্যা আরো কমিয়ে দেওয়া হবে, তাই এই পোস্টটির আপডেটেড ভার্সন টি দেখার জন্য পোস্টটি তোমরা সেভ করে রাখবে।
- বাংলা সহায়ক গ্রন্থ কোনি যা মতি নন্দীর রচিত। এই কোনি উপন্যাস থেকে সাজেশন ভিত্তিক প্রশ্ন ও তাদের উত্তর এখানে দেওয়া হলো। বিগত পাঁচ বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষায় কোনি থেকে যে সকল প্রশ্নগুলি এসেছে সে সকল প্রশ্ন অধ্যায়ন এবং পর্যবেক্ষণের দ্বারা তৈরি এই কোনি সাজেশন।
- অবশ্যই ২০২৪ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য এখান থেকে প্রশ্নগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- কোনি থেকে টোটাল আট টি সাজেশন ভিত্তিক ইম্পরট্যান্ট প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে এবং এক্সট্রা কিছু প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে।
কোনি FAQ
কোনির আসল নাম কি ছিল?
কোনির আসল নাম কনকচাঁপা পাল।
কোনি কত সালে প্রকাশিত হয়?
কোনি 16 এপ্রিল,1984 সালে প্রকাশিত হয়।
I’m Sourav, (BA) Graduate. Specialized content writer. Get accurate information from Moneygita.