[PDF] দশম শ্রেণী আফ্রিকা কবিতা প্রশ্ন উত্তর 2024 সাজেশন | Afrika Kobita Question Answer

দশম শ্রেণী আফ্রিকা কবিতা প্রশ্ন উত্তর 2024 সাজেশন PDF (Afrika Kobita Question Answer).

কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা আফ্রিকা কবিতা থেকে বাছাই করা কেবলমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তরগুলি নিচে দেওয়া হল। যা প্রশ্ন উত্তরগুলি 20২৪ সালের মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আফ্রিকা বাংলা প্রশ্ন উত্তর গুলি পরীক্ষায় ইতিবাচক ফল পেতে সাহায্য।

কবিতা: আফ্রিকা : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর : সাজেশন  

দশম শ্রেণী আফ্রিকা কবিতা প্রশ্ন উত্তর

শ্রেণীদশম শ্রেণী (মাধ্যমিক)
বিষয়মাধ্যমিক বাংলা
কবিতাআফ্রিকা
লেখকরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নের ধরনOnly সাজেশন ভিত্তিক
Targetমাধ্যমিক 2024

আফ্রিকা কবিতার শুধুমাত্র সাজেশন ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তরগুলি নিচে দেওয়া হল। আফ্রিকা কবিতার প্রশ্ন উত্তরের মধ্যে MCQ ও SAQ প্রশ্নের মিলিয়ে রয়েছে 3 টি, 3 নম্বরে বড় প্রশ্ন 1 টি, 5 নম্বরে বড় প্রশ্নের 3টি

আফ্রিকা কবিতা প্রশ্ন উত্তর MCQ & SAQ

কমবেশি ২০টি শব্দে উত্তর দাও। প্রশ্নমান-১

১। আদিম যুগে স্রষ্টার কার প্রতি অসস্তোষ ছিল?

উত্তর: নিজের প্রতি।

2। “এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে, ওরা কারা?

উত্তর: এখানে ‘ওরা’ বলতে তথাকথিত সভ্য মানুষদের বোঝানো হয়েছে। এরা ক্রীতদাস কেনাবেচার কারবার করে। সভ্য বলে আখ্যাত হলেও এরা স্বভাবে বর্বর, নির্লজ্জ, অমানুষ।

3। “অশুভ ধ্বনিতে ঘোষণা করল দিনের অন্তিমকাল” কে ঘোষণা করল?

উত্তর: গুপ্ত গহ্বর  থেকে বেরিয়ে আসা পশুরা।

4। “সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী।।”— ‘সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’________?

উত্তর: ক্ষমা করো।

6। “কালো ঘোমটার নীচে অপরিচিত ছিল”—কী অপরিচিত ছিল ?

উত্তর: তোমার মানবরূপ

7। “সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী।।”—“সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’টি কী ?

উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘আফ্রিকা’ কবিতায় ‘সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী টি হল—‘ক্ষমা করো’। 

8। “এসো যুগান্তের কবি”—কবির ভূমিকাটি কী হবে?

উত্তর: যুগান্তের কবি এতদিনের অবজ্ঞার আড়ালে থাকা মানহারা মানবী আফ্রিকার দ্বারে দাঁড়িয়ে সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী ‘ক্ষমা করো’ উচ্চারণের দ্বারা সমস্ত অন্যায়, অত্যাচার ও নিষ্ঠুরতার অবসান ঘটিয়ে নতুন দিগন্তের আগমনের আশায় বুক বেঁধেছেন।

9। “প্রদোষকাল ঝঞ্ঝাবাতাসে রুদ্ধশ্বাস, – ‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তর: সন্ধ্যাবেলা।

10। “পঙ্কিল হলো ধূলি” — কিভাবে, কোথায় ধুলি পঙ্কিল হলো?

উত্তর: আফ্রিকার রক্তে অশ্রুতে মিশে, আফ্রিকার বাস্পাকুল অরণ্য পথে ধূলি পঙ্কিল হল।

11। “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে” — কে চিরচিহ্ন দিয়ে গেল? 

উত্তর: বীভৎস কাদার পিণ্ড। 

12। সমুদ্রপাড়ে কোথায় পূজার ঘন্টা বাজছিল?

উত্তর: মন্দিরে ঘন্টা বাজছিল।

13। মন্দিরে পূজার ঘন্টা কাদের নামে বাজছিল?

উত্তর: সকালে সন্ধ্যায় দয়াময় দেবতার নামে।

14। “কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল” — কবির সংগীতে কী বেজে উঠেছিল?

উত্তর: কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল সুন্দরের আরাধনা।

15।  “শঙ্কাকে চাচ্ছিলে হার মানাতে” — কে, কিভাবে শঙ্কাকে হার মানাতে চাচ্ছিল?

উত্তর: আফ্রিকা নিজেকে উগ্র করে বিভীষিকার প্রচন্ড মহিমায়, তান্ডবের দুন্দু ভিনিনাদে শঙ্কাকে হার মানাতে চাচ্ছিল।

16। ‘পশুরা বেরিয়ে এল’ — কোথা থেকে?

উত্তর: গুপ্ত গহ্বর থেকে।

17। “নখ যাদের তীক্ষ্ণ” কাদের নখ তীক্ষ্ণ?

উত্তর: মানুষ ধরার দলদের।

18। “এল মানুষ-ধরার দল” — মানুষ-ধরার দল কি নিয়ে এসেছিল?

উত্তর: লোহার হাতকড়ি নিয়ে। 

19। “গর্বে যারা অন্ধ তোমার” — কার চেয়ে অন্ধ? 

উত্তর: সূর্য হারা অরণ্যের চেয়ে।

20। “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাস” — ইতিহাস অপমানিত কেন?

উত্তর: পরাধীনতার গ্লানিতে মানুষের সম্মানহীনতায় আফ্রিকার ইতিহাস অপমানিত।

21। নতুন সৃষ্টিকে বারবার বিধ্বস্ত কে করেছিলেন?

উত্তর: আদিম যুগে স্রষ্টা।

22। “ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে” — কে ছিনিয়ে নিয়ে গেল?

উত্তর: রুদ্র সমুদ্রের বাহু।

23। “ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে” — কোথা থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেল?

উত্তর: প্রাচী ধরিত্রীর বুকের থেকে।

24। “ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে” — কাকে ছিনিয়ে গেল?

উত্তর: আফ্রিকাকে।

25। আফ্রিকাকে ধরিত্রির বুকের থেকে ছিনিয়ে নিয়ে কোথায় বাঁধা হয়েছিল?

উত্তর: বনস্পতির নিবিড় পাহারায় কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে।

26। “বাঁধা হয়েছিল বনস্পতির নিবিড় পাহারায়” কাকে বাধা হয়েছিল?

উত্তর: আফ্রিকাকে বাধা হয়েছিল।

27। “সেখানে নিভৃত অবকাশে তুমি/সংগ্রহ করেছিলে” কি সংগ্রহ করেছিলো? 

উত্তর: দুর্গমের রহস্য সংগ্রহ করেছিল

28। “চিনেছিলে জল স্থল আকাশে…” কি চেনার কথা বলা হয়েছে? 

উত্তর: দুর্বোধ সংকেত।

29। “সেখানে নিভৃত অবকাশে তুমি সংগ্রহ করেছিলে দুর্গামের রহস্য” — সেখানে বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে? 

উত্তর: আফ্রিকার নিবিড় অরণ্য অঞ্চলের কথা বলা হয়েছে।

30। “প্রকৃতির দৃষ্টি অতীত যাদু মন্ত্র জাগাচ্ছিল” — কোথায় মন্ত্র জাগাচ্ছিল? 

উত্তর: আফ্রিকার চেতনাতীত মনে।

31। “বিদ্রুপ করছিলে ভীষণকে…” কে ভীষণকে কিভাবে বিদ্রুপ করেছেন?

উত্তর: আফ্রিকা বিরূপের ছদ্মবেশে প্রাকৃতিক ভয়ালতা ও ভীষণতাকে বিদ্রুপ করেছে।

আফ্রিকা কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর

প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কমবেশি ৬০টি শব্দে উত্তর দাও। প্রশ্নমান-৩ 

1। “এসো যুগান্তের কবি,” – ‘যুগান্তের কবি’ কে কেন আহবান করা হয়েছে?

উত্তর:  ‘আফ্রিকা’ কবিতায় রবীন্দ্রনাথ যুগান্তের কবিকে আসন্ন সন্ধ্যার শেষ রশ্মিপাতে অবমানিত আফ্রিকার দ্বারে এসে দাঁড়াতে বলেছেন। আফ্রিকার জনগণের ওপর ইউরোপীয় ঔপনিবেশিকদের অত্যাচার মানবতার অপমান। শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের উচিত এই বর্বরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো। যুগান্তের কবিও তাঁদেরই প্রতিনিধি। মানহারা আফ্রিকার দ্বারে দাঁড়িয়ে সত্য ও সুন্দরের পূজারি কবিকেও বলতে হবে ‘ক্ষমা করো’। আর সেটাই হবে ‘সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী ।”

কমবেশি ১৫০টি শব্দে উত্তর দাও। প্রশ্নমান-৫

1। “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে।” – “তোমার’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার ‘অপমানিত ইতিহাস’-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

উত্তর:  আলোচ্য উদ্ধৃতি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘আফ্রিকা’ কবিতার অন্তর্গত এখানে ‘তোমার’ বলতে আফ্রিকার কথা বলা হয়েছে।

→ সাম্রাজবাদী ঔপনিবেশিক প্রভুরা আফ্রিকার মানুষকে ক্রীতদাসে পরিণত করেছিল। ক্ষমতামদমত্ত সেই সাম্রাজ্যবাদীর দল নির্মম অত্যাচার চালাত আফ্রিকার আদিম মানুষদের ওপর। সেইসব তথাকথিত সভ্য মানুষদের বর্বরতা আর অমানুষিক অত্যাচারে ক্ষতবিক্ষত হল আফ্রিকার মানুষ । তাদের রক্ত আর অশ্রুতে কর্দমাক্ত হল আফ্রিকার মাটি । সাম্রাজ্যবাদী দস্যুদের কাঁটামারা জুতোর নীচে সেই বীভৎস কাদার পিন্ড চিরচিহ্ন রূপে কালোছাপ ফেলে রাখল আফ্রিকার অপমানিত ইতিহাসে।

2। “এল মানুষ ধরার দল”- কোথায় এল? ‘মানুষ ধরার দল’ এসে কী করেছিল?

উত্তর: আলোচ্য উক্তিটি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘আফ্রিকা’ কবিতা থেকে নেওয়া। এখানে “মানুষ ধরার দল” আফ্রিকার বুকে এসেছিল।

→ সভ্যতার সূচনাপর্বে আফ্রিকা ছিল আদিম অরণ্যাবৃত দুর্গ এক ভূখণ্ড। পরবর্তীতে দীর্ঘকালজুড়ে আফ্রিকার প্রতি উদাসীন ছিল সভ্য দুনিয়া। “কালো ঘোমটার নীচে/অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ/উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে।” কিন্তু যখন এই আফ্রিকার দিকে উন্নত বিশ্বের চোখ পড়ল তখন তাদের অত্যাচারে দীর্ণ হল এই মহাদেশ। নেকড়ের থেকেও তীক্ষ্ণ নখের হিংস্র এই ইউরোপীয় শক্তিরা আফ্রিকাকে ব্যবহার করল ক্রীতদাস সরবরাহের কেন্দ্র হিসেবে। সভ্য জাতির বর্বর লোভ নিজেদের অমানবিকতাকে প্রকাশ্য করে তুলল । অসহায় আফ্রিকা ভাষাহীন ক্রন্দনে পঙ্কিল হল ধূলি-রক্ত-অশ্রুতে মিশে। দস্যুবৃত্তির নির্লজ্জ দৃষ্টান্ত রেখে গেল সভ্য দুনিয়া, তাদের অত্যাচার যেন ‘চিরচিহ্ন’ দিয়ে গেল অপমানিত আফ্রিকার ইতিহাসে। শুধু মানবসম্পদ নয়, প্রাকৃতিক সম্পদও সভ্য ইউরোপীয় শক্তিগুলির লোভের লক্ষ হল। উদ্ধত এইসব রাষ্ট্রদের অত্যাচার আর অমানবিকতায় এভাবেই বারেবারে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে আফ্রিকাকে ।

3। “হায় ছায়াবৃত্তা?—’ছায়াবৃতা’ বলার কারণ কী? তার সম্পর্কে কবি কা বলেছেন সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর: রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘আফ্রিকা’ কবিতায় আফ্রিকাকে ‘ছায়াবৃতা’ বলেছেন। সৃষ্টির সূচনা থেকেই আফ্রিকা ছিল আদিম অরণ্যে পরিপূর্ণ। আফ্রিকার এক বিস্তীর্ণ অঞ্চলে, বিশেষত মধ্য এবং পশ্চিম আফ্রিকায় সূর্যের আলো অনেক জায়গার অরণ্য ভেদ করে প্রবেশ করতে পারে না । অনেক অরণ্য ধ্বংসের পরেও এখনও আফ্রিকার মোট আয়তনের  21.8 শতাংশই অরণ্য । মাথাপিছু অরণ্যের হিসেবে আফ্রিকা পৃথিবীর মধ্যে প্রথম। রবীন্দ্রনাথ যখন ‘ছায়াবৃতা” কথাটি বলেন তখন অসূর্যম্পশ্যা সেই আরণ্যক আফ্রিকার দিকেই ইঙ্গিত করেন।

→ উন্নত বিশ্বের কাছে আফ্রিকা শুধু দুর্গম বা বিপদসংকুলই ছিল না; সেখানকার জনজীবন, তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতিকেও উপেক্ষার চোখে দেখা হত। বিখ্যাত সাংবাদিক হেনরি স্ট্যানলি আফ্রিকাকে বলেছিলেন ‘dark continent’ । এই মহাদেশের নিজস্ব জীবনধারা, প্রাকৃতিক সম্পদ, ঐতিহ্যকে পাশ্চাত্য সভ্যতা কোনোভাবেই স্বীকার করত না। কবি যখন লেখেন—“কালো ঘোমটার নীচে / অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ”—তখন এই ‘কালো ঘোমটা’ আসলে সেই রহস্যময়তার আড়াল, যা আফ্রিকার সঙ্গে বাইরের পৃথিবীর সংযোগে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আবার এই ‘কালো ঘোমটা’ কৃষ্ণাঙ্গ মানুষদেরও বোঝাতে পারে—বর্ণবিদ্বেষ যাদের স্বীকৃতি দেয়নি। মূল বিষয় হল, উপেক্ষা আর অবমাননাই দীর্ঘ সময় ধরে বাকি পৃথিবীর কাছ থেকে পাওনা হয়েছে ‘ছায়াবৃতা আফ্রিকার।

_______________________________________________________________________________________

(***মাধ্যমিক পরীক্ষার নিকটে প্রয়োজন মত এখানে থাকা প্রশ্নের উত্তরগুলি মধ্যে কিছু পরিবর্তন হতে পারে। কোন unimportant প্রশ্নগুলি বাদ হতে পারে এবং নতুন কোন প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে তা অবশ্যই যোগ হতে পারে। তার জন্য তোমরা moneygita পোস্টটিকে অবশ্যই সেভ করে রাখবে।***)

আফ্রিকা কবিতা প্রশ্ন উত্তর PDF

আফ্রিকা কবিতা সমস্ত প্রশ্ন উত্তর গুলির একটি PDF তৈরি করা হয়েছে। যার লিংক নিচে দেওয়া হল এই লিংকে দ্বারা তোমরা আফ্রিকা কবিতার প্রশ্ন উত্তর এর PDF টি ডাউনলোড করতে পারবে।

আফ্রিকা কবিতার প্রত্যেকটি লাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা বাদ না দিলেই নয়, তাই এখানে আফ্রিকার ছোট প্রশ্নের পরিমাণ একটু বেশি হয়ে গেছে। তোমরা লাইন ধরে ধরে অবশ্যই টেস্ট বুকটিকে পড়বে এতে তোমরা বড় প্রশ্নের answer নিজে থেকেই দিতে পারবে।

কোন প্রকারের প্রশ্ন সমাধান এর জন্য আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ জয়েন করতে পারো। দশম শ্রেণী আফ্রিকা কবিতা প্রশ্ন উত্তর 2024 সাজেশন PDF পোস্টটি যদি তোমাদের ভালো লেগে থাকে অবশ্যই অন্যান্য ছাত্রছাত্রীদের সাথে শেয়ার করে দিও।

FAQ On আফ্রিকা কবিতা

আফ্রিকা কবিতাটির কবি কে?

আফ্রিকা কবিতার কবি হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

আফ্রিকাকে ছায়াবৃত্ত বলা হয় কেন?

আফ্রিকার নিরক্ষীয় অঞ্চল অতি দীর্ঘ চিরহিত বৃক্ষের নিবিড় অরণ্যভূমি যা লতা ও আগাছা তেও পরিপূর্ণ তাই আফ্রিকাকে ছায়াবৃত্ত বলা হয়েছে।

আফ্রিকা কবিতার মূল কাব্যগ্রন্থের নাম কি?

আফ্রিকা কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় প্রবাসী পত্রিকার চৈত্র, ১৩৪৩ সংখ্যায়। পরবর্তীকালে আফ্রিকা কবিতাটি ‘পত্রপুট’ কাব্যগ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণে 16 সংখ্যক কবিতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়।

Next: হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর

Leave a Comment