দশম শ্রেণী- মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় সাজেশন | বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন

দশম শ্রেণী ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় সাজেশন ‘বিশ শতকের ভারতের নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন’ থেকে মাধ্যমিক সাজেশন ২০২৪ সঙ্গে PDF।

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশনটি অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা রচিত। হয়েছে আর্টিকেলের শেষে এই সাজেশনের PDF ফাইলটি রয়েছে।

দশম শ্রেণীর ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়: বিশ শতকের ভারতেনারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন প্রশ্ন উত্তর

Class 10 History: Suggestion 2024
দশম শ্রেণী : ইতিহাস : সপ্তম অধ্যায়
বিশ শতকের ভারতেনারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন

শ্রেণীমাধ্যমিক দশম শ্রেণী
বিষয়মাধ্যমিক ইতিহাস
অধ্যায়সপ্তম অধ্যায়- বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন
প্রশ্নের ধরণOnly সাজেশন ভিত্তিক
Targetমাধ্যমিক 2024
Created ByMoneygita Team

দশম শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় সমস্ত প্রশ্নের সাজেশন এখানে উপলব্ধ রয়েছে, সাজেশনে উপস্থিত থাকা অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর গুলিকে সমান গুরুত্ব সহকারে তোমরা অধ্যায়ন করবে।

দশম শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

1) বাংলার বিপ্লবী আন্দোলনে দিপালী সংঘ / লীলা নাগের অবদান লেখ। 

উত্তর:

ভূমিকা:

বাংলার বিপ্লবী আন্দোলনে দিপালী সংঘ সক্রিয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মহিলা দল সংঘটিত করে বৈপ্লবিক কার্যকলাপে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের  জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ করত। 

প্রতিষ্ঠা:
লীলা নাগ বাংলাদেশের শ্রীহট্টের পাঁচগাও গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। হেমচন্দ্র ঘোষের সহায়তায় লীলা নাগ ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে ঢাকায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন দিপালী সংঘ। এই সংঘের বিশেষ সদস্য ছিলেন প্রীতিলতা  ওয়েদ্দেদার, কল্পনা দত্ত, বীণা দাস প্রমূখ। 

উদ্দেশ্য:

দিপালী সংঘ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল—

মহিলাদের মধ্যে রাজনৈতিক ও সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করে তাদের জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ করা। এই সংঘ বাংলার নারী জাগরনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল। 

প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা:
মহিলাদের সাহস ও শক্তি বাড়াতে এই সংঘে লাঠি খেলা, অস্ত্র চালনা, শরীর চর্চা প্রভৃতির ব্যবস্থা ছিল।  সমগ্র বাংলার বিভিন্ন জেলায় ও গ্রামে এই সংঘের শাখা প্রশাখা বিস্তৃত ছিল। 

শিক্ষার প্রসার:

মহিলাদের বিদেশী শিক্ষায় শিক্ষিত করা এই সংঘের অন্যতম লক্ষ্য ছিল। এই উদ্দেশ্যে উচ্চবালিকা বিদ্যালয়, একটি বয়স্ক নারী শিক্ষা কেন্দ্র এবং ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় গঠিত হয়। 

2) বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের ভূমিকা লেখ।

ভূমিকা:
লর্ড কার্জনের বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনার  (১৬ অক্টোবর ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দ ) বিরুদ্ধে সমগ্র বাংলা, এবং বাংলার বাইরে বহু স্থানে ছাত্ররা আন্দোলনে উত্তাল হয়ে ওঠে। 

 বয়কট:
বিলেতি পন্য সামগ্রী বর্জন ছিল বয়কট আন্দোলনের উদ্দেশ্য। এই  লক্ষ্যে ছাত্র সমাজ     বিলেতি পন্য সামগ্রী বিক্রির দোকানের সামনে পিকেটিং করে, ক্রেতাদের বিলেতি পন্য সামগ্রী না কেনার জন্য অনুরোধ করতে থাকে । 

সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ত্যাগ:
ছাত্ররা দলে দলে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্কুল -কলেজ থেকে বেরিয়ে জাতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়। 

সংগঠন:
বিভিন্ন ছাত্র সমাজ ও যুবনেতা ছাত্রদের সংঘটিত করে আন্দোলনে শামিল করেন। ছাত্রনেতা সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের ডন সোসাইটি, শচীন্দ্রনাথ বসুর আন্টি সার্কুলার সোসাইটি প্রভৃতি ছাত্র আন্দোলনে  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

সভা- সমাবেশ:
ছাত্ররা স্কুল কলেজ থেকে বেরিয়ে এসে সভা সমাবেশে অংশগ্রহণ করে। ৭ আগস্ট প্রায় ৫ হাজার ছাত্র মিছিল করে টাউন হলের সভায় যোগ দেয়। 

3) আইন অমান্য আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা আলোচনা কর। 

ভূমিকা:
১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে গান্ধীজী নেতৃত্বে পরিচালিত দ্বিতীয়  অহিংস আন্দোলন ছিল আইন অমান্য আন্দোলন। এই সময় নারী আন্দোলন সর্বাত্মক রূপ নিয়েছিল। 

নারী সত্যাগ্রহ সমিতি:
গান্ধীজীর ডান্ডি অভিযান শুরু পরদিন ( ১৩ই মার্চ ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দ) কলকাতায় শান্তি দাসের নেতৃত্বে গঠিত হয় নারী সত্যাগ্রহ সমিতি। ইন্দুমতি গোয়েঙ্কা, সজ্জন দেবী প্রমুখ যোগ দিয়ে মিছিল ও পিকেটিং এ অংশ নিয়েছিল।

 আন্দোলনের প্রসার:
কলকাতা, এলাহাবাদ, দিল্লী, লাহোর প্রভৃতি শহরের সম্ভ্রান্ত উচ্চবিত্ত-মধ্যবিত্ত পরিবারের মহিলারাও এই আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল।

বাংলার আন্দোলন:
আইন অমান্য আন্দোলনের সময় বাংলার বিভিন্ন স্থানের মহিলারা নির্ভয়ে এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। মেদিনীপুরের ঘাটাল, কাঁথি ,তমলুকে মহিলারা লবণ আইন ভঙ্গ করে লবণ প্রস্তুত ও তা বিক্রি করতে থাকে ।

নারীদের কর্মসূচি:
লবণ আইন ভঙ্গ শুরু করার মাধ্যমে বিদেশি বস্ত্র ও অন্যান্য দোকানের সামনে পিকেটিং সমস্ত কিছুতেই এই মহিলারা অংশগ্রহণ করেছিল।

নেতৃত্ব:
১৯৩০ থেকে ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ভারতের নানা প্রান্তে যেসব নারী সক্রিয়ভাবে নারী আন্দোলনে শামিল হয়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন কমলা দেবী চট্টোপাধ্যায়, বাসন্তী দেবী, উর্মিলা দেবী, সুনীতি দেবী, দুর্গা দেবী, আশা লতা দেবী, বীণাপানি জ্যোতির্ময়ী গাঙ্গুলী, বি আম্মা প্রমূখ।

Extra Question:

  1. দলিত আন্দোলনে গান্ধী আম্বেদকর বিতর্ক
  2. সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা
  3. অহিংস অসহযোগ আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা
  4. ভারতছাড়ো আন্দোলনে ছাত্রদের ভূমিকা

__________________________________

মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন

1) প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার স্মরণীয় কেন? 

উত্তর: চট্টগ্রামের প্রীতিলতা পরাধীন ভারতের প্রথম মহিলা বিপ্লবী শহীদ ছিলেন। ১৯৩০ এর ১৮ই এপ্রিল চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনে মাস্টারদা সূর্যসেনের সহকর্মী হয়েছিলেন। এরপর ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে ২৩ শে সেপ্টেম্বর তিনি চট্টগ্রামের পাহাড়তলী ইউরোপীয় ক্লাব আক্রমণে সাফল্যের সঙ্গে নেতৃত্ব দান করে। এবং আক্রমণ শেষে পুলিশের কাছে ধরা না দিয়ে পটাশিয়াম সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন। 

2) কল্পনা দত্ত স্মরণীয় কেন ?

উত্তর: কল্পনা দত্ত ছিলেন মাস্টারদা সূর্য সেন এর ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মির সদস্য। চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। ইউরোপীয় ক্লাব আক্রমণে তার বিশেষ দায়িত্ব ছিল। ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে ১৮ ই মে পুলিশের সঙ্গে যুদ্ধের শেষে তিনি আত্ম সমর্পণ করলে কল্পনা দত্তের যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়। 

3) লক্ষ্মী স্বামীনাথন স্মরণীয় কেন? (ঝাঁসির রানী বিগ্রেড) 

উত্তর: আজাদ হিন্দ ফৌজের নারী বাহিনীর নাম ছিল ঝাঁসির রানী ব্রিগেড। এই ব্রিগেডে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী স্বামীনাথন। পরে তিনি  লক্ষ্মী সায়নাল হয়েছিলেন। তিনি আজাদ হিন্দ সরকারের মহিলা বিভাগের প্রধান ছিলেন। এই বাহিনীতে কয়েক হাজার ভারতীয় নারী যোগদান করে। রণক্ষেত্রে ভারতীয় নারীরা অগ্রগতির এক গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন রেখেছিল । 

4) কার্লাইল সার্কুলার কি ?

উত্তর: বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের ব্যাপক সংখ্যায় অংশগ্রহণ, ব্রিটিশ সরকারকে বিব্রত করে তোলে। ছাত্রদের আন্দোলনে বিপর্যস্ত সরকার ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণে আনতে তিনটি সার্কুলার জারি করে। এগুলি হলো:

  1. কার্লাইল সার্কুলার
  2. লিয়ন সার্কুলার ও
  3. পেভলার সার্কুলার। 

5) অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কি? 

উত্তর: অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য হলো:

  • ক) জাতীয়তাবাদী নতুন উদ্যমকে কাজে লাগিয়ে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করা ।
  • খ) বিদেশি শিক্ষাকে বয়কট করে দেশি শিক্ষায় আগ্রহ বৃদ্ধি করা।
  • গ) স্বদেশী শিক্ষায় আগ্রহ বৃদ্ধি করা।

6) বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্স কি?

উত্তর: বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্স ছিল বাংলার একটি গুপ্ত বিপ্লবী সমিতি। 1928 খ্রিস্টাব্দে হেমচন্দ্র ঘোষ, সত্যগুপ্ত প্রমুখের নেতৃত্বে এই সমতি গড়ে উঠেছিল। এর সদর কার্যালয় ছিল ঢাকায়। বাংলায় বিভিন্ন স্থানে এই দলের অনেক শাখা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । 

7) বীণা দাস স্মরণীয় কেন? 

উত্তর: বিপ্লবী বীণা দাশ ছিলেন কলকাতা গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে ৬ ফেব্রুয়ারি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অতিথি হয়ে আসা গভর্নর স্ট্যানলি জ্যাকসনকে বিনা দাশ কাছ থেকে গুলি করেন। কিন্তু জ্যাকসন বেঁচে যান ফলে বীণা দাসের নয় বছরের কারাদণ্ড হয়। তিনি বাংলার একজন বিশিষ্ট বিপ্লবী নারী।

8) রশিদ আলী দিবস কেন পালিত হয়?

উত্তর: ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে ফেব্রুয়ারি মাসে আজাদ হিন্দ বাহিনীর সিপাহী ক্যাপ্টেন রশিদ আলীকে সাত বছর  কারাদণ্ড দেওয়া হয়, এর প্রতিবাদে কলকাতা ছাত্র সমাজ এক অভূতপূর্ব প্রতিবাদ আন্দোলন এ সামিল হয়েছিল। ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে ১১ই ফেব্রুয়ারি ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১২ই ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬ রশিদ আলী দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৪ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই দিবস পালন করা হয়।

Extra Questions:

  1. দলিত আন্দোলনে আম্বেদকরের ভূমিকা?
  2. অলিন্দ যুদ্ধ কি? বা বিনয় বাদল দিনের স্মরণীয় কেন?
  3. দলিত কাদের বলা হয়?
  4. মাতঙ্গিনী হাজরা স্মরণীয় কেন?

________________________________________

মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় সাজেশন MCQ

1. ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করেন – লর্ড কার্জন। 

2. লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রতিষ্ঠা করেন – সরলাদেবী চৌধুরানী। 

3.নারী কর্ম সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন-– উর্মিলা দেবী। 

4. এজাভা সম্প্রদায়ের অন্যতম নেতা ছিলেন – নারায়ন গুরু।

 5. আইন অমান্য আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন – কমলা দেবী চট্টোপাধ্যায়।

6. চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের নেতৃত্ব দেন– সূর্যসেন। 

7. ভারত স্ত্রী মহামন্ডল প্রতিষ্ঠা করেন– সরলা দেবী চৌধুরানী। 

8. রাষ্ট্রীয় স্ত্রী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন– সরোজিনী নাইডু।

9. বাংলার গভর্নর অ্যান্ডারসন কে হত্যা করার চেষ্টা করেন – উজ্জ্বলা মজুমদার। 

10. ভারত ছাড়ো আন্দোলনে বাংলার যে অঞ্চলের সবচেয়ে বিস্তার লাভ করেছিল – তমলুক।

11.  চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের যে মহিলা অংশ নেন – প্রীতিলতা ওয়েদ্দেদার।

12. ভাইকম সত্যাগ্রহ পরিচালনা করেন– শ্রী নারায়ণগুরু। 

13. দক্ষিণ ভারতের বিদ্যাসাগর নামে পরিচিত – বীর সালিঙ্গম পান্ডুলু।

14. অমান্য আন্দোলনের সময় ধরসানা লবণ সত্যাগ্রহের নেতৃত্ব দেন– সরোজিনী নাইডু। 

15. পাহাড়তলী ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণের নেতৃত্ব দেন– প্রীতিলতা ওয়েদ্দেদার। 

16. ভারতছাড়ো আন্দোলন হয়েছিল– ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে। 

17. আইন অমান্য আন্দোলন হয়েছিল– ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে। 

18. দিপালী সংঘ প্রতিষ্ঠিত হয় – ঢাকায়। 

19. সত্যশোধক সমাজ গঠন করেন– জ্যোতিবা ফুলে।

20. অনুশীলন সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন– সতীশ চন্দ্র বসু। 

21.ঢাকা অনুশীলন সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন  — সতীশ চন্দ্র বসু।

22. বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্স প্রতিষ্ঠা করেন– হেমচন্দ্র ঘোষ। 

23. ঝাঁসির রানী বাহিনী নেতৃত্ব দেন– লক্ষ্মী স্বামীনাথন। 

24. বাঘাযতীন নামে পরিচিত–  যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।

25. বর্ণ ব্যবস্থাকে প্রাচীন বৃক্ষের সঙ্গে তুলনা করেছেন– গান্ধীজি।

26. মহিলা রাষ্ট্রীয় সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন– লতিকা ঘোষ। 

27.পূর্ববঙ্গে বন্দে মাতরম ধ্বনি নিষিদ্ধ হয় – লিয়ন সার্কুলারে।

28. অহিংস অসহযোগ আন্দোলনকালে বাংলায় স্টিমার ধর্মঘটের নেতৃত্ব দেন – নেলি সেনগুপ্তা।

29. জালালাবাদ এর মুক্তিযুদ্ধের শহীদ হন– হরি গোপাল বল।

30. জাস্টিস পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয়– মাদ্রাজ। 

31. সখী সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন– স্বর্ণকুমারী দেবী।

32. পুলিশ আধিকারিক লো ম্যান কে হত্যা করেন– বিনয় কৃষ্ণ বসু।,

33.  দিপালী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন– লীলা নাগ।

34.  রাষ্ট্রীয় স্ত্রী সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন– সরোজিনী নাইডু ।

35. আইন অমান্য আন্দোলনে বাংলা গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছিল– মেদিনীপুর।

36. বিপ্লবী আন্দোলনে যোগ দিয়ে ফুল তার ছদ্মনাম গ্রহণ করেন– প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার। 

37. চট্টগ্রাম ইউরোপীয় ক্লাব আক্রমণের নেতৃত্ব দেন – প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার।

38.  আজাদ হিন্দ বাহিনীর নাম ছিল — ঝাঁসির রানী ব্রিগেড। 

39. কলকাতা অনুশীলন সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন– সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। 

40 .ঢাকা অনুশীলন সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন – পুলিনবিহারী দাস। 

41. বিপ্লবী আন্দোলনে যোগ দিয়ে প্রথম শহীদ হন – ক্ষুদিরাম বসুর।

42.  গদর পার্টির প্রতিষ্ঠা করেন  – লালা হরদয়াল। 

43. গদর শব্দের অর্থ হলো – – বিপ্লব। 

44. অলিন্দ যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল – বিনয় বসু। 

45. চট্টগ্রাম অস্তাগার লুণ্ঠনের নেতৃত্ব দিয়েছিল –  সূর্য সেন। 

46. ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে রশিদ আলী দিবস পালনের উদ্যোগ নেয় – মুসলিম ছাত্রলীগ।

47.  ভারতের প্রথম আদমশুমারি হয়– ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে। 

48. সাম্প্রদায়িক বাটোয়ারের নীতি ঘোষণা করেন ব্রিটিশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী–  রামসে ম্যাকডোনাল্ড ।

49. গান্ধিজি হিন্দু দরিদ্রদের নামকরণ করেন –  হরিজন। 

50. মতুয়া ধর্মের প্রবর্তন করেন- হরিচাঁদ ঠাকুর। 

51. অষ্টাদশ শতকের চন্ডাল বা চাড়াল বলে কাদের অভিহিত করা হতো– নমঃশূদ্রদের।

52. বঙ্গলক্ষী ব্রতকথা রচনা করেন– রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী।

53. নারী কর্ম মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন– উর্মিলা দেবী।

54.  এজাভা সম্প্রদায়ের অন্যতম নেতা ছিল – নারায়ন গুরু। 

55. নারী সত্যাগ্রহ সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল – আইন অমান্য আন্দোলনের সময়। 

56. মাস্টারদা নামে পরিচিত ছিলেন– সূর্য সেন। 

57. মাদ্রাজে আত্মসম্মান আন্দোলন শুরু করেন – রামস্বামী নাইবার। 

58. অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটির সম্পাদক ছিলেন– শচীন্দ্র প্রসাদ বসু।

59. ভাইকম সত্যাগ্রহ অনুষ্ঠিত হয়েছিল-– মালবারে।

60. বাংলার গভর্নর স্টানি জ্যাকসন কে হত্যা করার চেষ্টা করেন– বীণা দাস। 

61. ঊষা মেহতা কোন আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন-  ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। 

63.  নারী কর্ম মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন– বাসন্তী দেবী। 

64. সূর্যসেন প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবী দলের নাম ছিল – ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি। 

65. মাতঙ্গিনী হাজরা ভারতছাড়ো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন যে স্থানে – তমলুক। 

66. দিপালী স্ংঘ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন– লীলা নাগ।

67. গান্ধী বুড়ি নামে কে পরিচিত ছিলেন– মাতঙ্গিনী হাজরা ‘গান্ধী বুড়ি’ নামে পরিচিত ছিলেন। 

_____________________________________________

দশম শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর PDF

দশম শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় বিশ শতকে ছাত্র নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী আন্দোলন অধ্যায় থেকে সমস্ত সাজেশন এর PDF টি লিংক নিচে দেওয়া হল-

অবশ্যই এই আর্টিকেলটাকে তোমার সহপাঠী দেশ সঙ্গে অবশ্যই শেয়ার করবেন

Leave a Comment