দশম শ্রেণির ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় (প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ) সাজেশন ২০২৪ | Madhyamik History Chapter 3

দশম শ্রেণী ইতিহাসের তৃতীয় অধ্যায় প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ থেকে সাজেশন ভিত্তিক প্রশ্ন এবং তাদের উত্তরগুলি নিচে দেওয়া হয়েছে সঙ্গে তাদের PDF রয়েছে যেটা তোমরা সংগ্রহ করতে পারবে।

এই সাজেশনটি অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা রচিত অবশ্যই ২০২৪ মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাজেশনে উপস্থিত অতিরিক্ত প্রশ্নগুলিকেও তোমরা মুখস্ত করবে সমানভাবে সেটিও প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ।

দশম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায়: প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ প্রশ্ন উত্তর

Class 10 History: Suggestion 2024
দশম শ্রেণী : ইতিহাস : দ্বিতীয় অধ্যায়
প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ

শ্রেণীমাধ্যমিক দশম শ্রেণী
বিষয়মাধ্যমিক ইতিহাস
অধ্যায়তৃতীয় অধ্যায়- প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ
প্রশ্নের ধরণOnly সাজেশন ভিত্তিক
Targetমাধ্যমিক 2024
Created ByMoneygita Team

দশম শ্রেণির ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় বড় প্রশ্ন উত্তর

বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্নোত্তর…………………………………..…………. (প্রশ্নমাণ 4)

১. ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে সাঁওতাল রা বিদ্রোহ করেছিল কেন? 

উত্তর : 

ভূমিকা: ১৮৫৫-৫৬ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ শাসন, জমিদার ও মহাজন শ্রেণীর নির্মম শোষণের বিরুদ্ধে সাঁওতালরা যে বিদ্রোহ করেছিল তা সাঁওতাল বিদ্রোহ বা সাঁওতাল হুল নামে পরিচিত। এই বিদ্রোহের কারণগুলি হলো-

ক) খাজনা বৃদ্ধি: ব্রিটিশ কোম্পানি সাঁওতালদের জমির উপর উচ্চ হারে খাজনা বৃদ্ধি করে। সাঁওতালদের এই খাজনা নগদ টাকায় দিতে হতো। 

খ) মহাজনের কারচুপি: সাঁওতালদের উপর কর আরোপিত করে। সাঁওতালদের কাছে নগদ টাকা থাকত না। যার ফলে সাঁওতালরা মহাজনদের কাছে অত্যন্ত চড়া সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হত। 

গ) কৃষি জমি হরোপ: মহা জনদের কাছ থেকে নেওয়া উচ্চ হারে ঋণ সাঁওতালরা শোধ করতে না পারায় মহাজনরা সাঁওতালদের জমি ফসল ইত্যাদি কেরে নিতো।  

ঘ) ব্যবসায়ীদের প্রতারণা: ব্যবসায়ীরা সাঁওতালদের কাছে কেনারাম বেচারাম নামে দুটি ভিন্ন ওজনের বাটখারা ব্যবহার করে কেনাবেচা করতো। ব্যবসায়ীরা বেশি দামে জিনিস বিক্রি করতো এবং অল্প মূল্যে সাঁওতালদের ক্ষেতের ফসল কিনত।

ঙ) খ্রিস্ট ধর্ম প্রচার: ইউরোপীয় মিশনারীরা সাঁওতালদের খ্রিস্টান বানানোর চেষ্টা করে।

২. সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের কারণ। 

উত্তর: 

ভূমিকা: সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ ছিল বাংলার প্রথম কৃষক বিদ্রোহ। এই বিদ্রোহটি ১৭৬৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রায় ৪০ বছর ধরে চলেছিল। ব্রিটিশ শাসক ও জমিদারদের শোষণ অত্যাচারের বিরুদ্ধে বাংলা ও বিহারের সন্ন্যাসী ও ফকিররা এই বিদ্রোহ করেছিল। 

বিদ্রোহের কারণ: সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের প্রধান কারণ হলো – 

  • ক. কৃষিজীবী সন্ন্যাসী ও ফকির ব্রিটিশ শাসকের চরম শোষনে জর্জরিত হয়ে বিদ্রোহ করে। 
  • খ. সন্ন্যাসী ও ফকির সম্প্রদায়রা বছরের একটি বিশেষ সময়ে তীর্থযাত্রায় যেতেন। কোম্পানি তাদের এই তীর্থযাত্রার উপর কর বসালে তারা ক্ষিপ্ত হয়। 
  • ঘ. বাংলা ও বিহারে বসবাসকারী কৃষিজীবী সন্ন্যাসী ও ফকিরদের উপর রাজস্বের বোঝা চাপানো হয়। 

নেতৃত্ব: সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন ভবানী পাঠক, দেবী চৌধুরানী, মুসা শাহ, চিরাগ আলি, পরাগল সাহ প্রমূখ। 

বিদ্রোহের অবসান: ১৭৬৩ থেকে ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই বিদ্রোহ প্রবলভাবে চলেছিল। অবশেষে সুযোগ্য নেতৃত্বের অভাব, আগ্নেয়াস্ত্র, লক্ষ্য ও আদর্শের অভাবে এই বিদ্রোহ থেমে যায়। 

3. টীকা লেখ : ফরাজি আন্দোলন।

ভূমিকা: উনিশ শতকের প্রথম দিকে হাজী শরিয়ত উল্লাহর নেতৃত্বে যে ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলন তথা গণআন্দোলন শুরু হয়েছিল তা ফরাজি আন্দোলন নামে পরিচিত। 

উৎপত্তি: ফরাজী শব্দের অর্থ হলো ইসলাম নির্দিষ্ট বাধ্যতামূলক কর্তব্য। ইসলাম ধর্ম সংস্কারের উদ্দেশ্যে হাজী শরীয়ত উল্লাহ ১৮২০ খ্রিস্টাব্দের ফরাজী নামে একটি ধর্মীয় সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করেন। 

বৈশিষ্ট্য: ফরাজি আন্দোলনের মূল বৈশিষ্ট্য গুলি হল – মুসলিম ধর্মের কুসংস্কার দূর করে তা জনগণের ধর্মে, জনগণের আর্থিক মুক্তি সাধন ও স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা। শোষণ উত্তিরণ ও হতাশার অবসান ঘটিয়ে মানুষের মনে আশা ও নতুন জীবনের সঞ্চার ঘটানো। 

রাজনৈতিক কারণ: ফরাজি আন্দোলন প্রথমে ধর্মীয় সমস্যা নিয়ে শুরু হলেও তা শীঘ্রই রাজনৈতিক আন্দোলনে পরিণত হয়। নীলকর সাহেব ও হিন্দু-মুসলিম জমিদারদের বিরুদ্ধে এই আন্দোলন গঠনমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। 

দুদুমিঞার ভূমিকা: শরীয়তুল্লাহের পর তার পুত্র দুদুমিঞা এই আন্দোলনকে একটি সুসংহত রূপ দিয়েছিল। দুদুমিঞার নেতৃত্বে স্বাধীন সরকার, সেনাদল ও বিচারালয় গঠিত হয়েছিল। তিনি কৃষকদের জমিদার ও নীলকরদের অত্যাচার থেকে মুক্তির উদ্দেশ্যে তাদের সঙ্গবদ্ধ করে তোলেন। 

অতিরিক্ত প্রশ্ন :

১.কী উদ্দেশ্যে ঔপনিবেশিক সরকার অরণ্য আইন প্রণয়ন করেন? 

টীকা লেখ :

i). কোল বিদ্রোহ
ii). মুন্ডা বিদ্রোহ 
iii).চুয়ার বিদ্রোহ 

তৃতীয় অধ্যায় 

দশম শ্রেণির ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

প্রশ্নমান -২…………………………………………………………………………………….

১. কেনারাম কী?

উত্তর: ছোটনাগপুরের সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বহিরাগত ব্যবসায়ীরা বেশি ওজনের বাটখারা দিয়ে ওজন করে সাঁওতালদের কাছ থেকে কৃষি পণ্য কিনত। এই বাটখারা কে ‘কেনারাম’ বলা হত। 

২.বেচারাম কি? 

উত্তর:  ছোটনাগপুরের সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বহিরাগত ব্যবসায়ীরা কম ওজনের বাটখারা দিয়ে ওজন করে সাঁওতালদের কাছে লবণ, চিনি প্রভৃতি পণ্য বিক্রি করতো। এই বাটখারাটিকে বেচারাম বলা হতো। 

৩. বিপ্লব কাকে বলে? 

উত্তর : বিপ্লব শব্দের অর্থ আমূল পরিবর্তন। বিশেষভাবে দ্রুত কোন বড় পরিবর্তনকে বিপ্লব বলে। বিপ্লবের উদাহরণ হল – ফরাসি বিপ্লব, শিল্প বিপ্লব, রুশবিপ্লব প্রভৃতি। 

৪. তিতুমীর স্মরণীয় কেন? 

উত্তর : তিতুমীর বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলন শুরু করেন। তিনি দরিদ্র কৃষকদের অত্যাচারের প্রতিবাদে জমিদার ও নীলকরদের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন। দরিদ্র ও নিম্ন বর্ণের হিন্দু, মুসলিম, তাঁতি ও কৃষকেরা তাঁর প্রতি আনুগত্য জানান ।

৫. মুন্ডা বিদ্রোহের লক্ষ্য কী ছিল? 

উত্তর : রাঁচি ও সিংভূম অঞ্চলে বসবাসকারী মুণ্ডারা তাদের চিরাচরিত যৌথ কৃষি ব্যবস্থা বা খুঁতকাঠি প্রথার ভাঙ্গন ঘটানো ছিল এই বিদ্রোহের প্রধান কারণ। স্বাধীন মুন্ডারাজ প্রতিষ্ঠা করায় ছিল এই মুন্ডা বিদ্রোহের লক্ষ্য।

৬. নীল কমিশন কী উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়? 

উত্তর : নীল বিদ্রোহের পর নীল চাষীদের ক্ষোভের কারণ অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে বাংলার ছোটলাট জে.পি. গ্র্যান্ট ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে ৩১শে ডিসেম্বর নীল কমিশন গঠন করেন। 

৭. ‘খুত কাঠি’ প্রথা কী?

উত্তর : রাঁচি ও সিন্ধু অঞ্চলে বসবাসকারী মুন্ডা দের জমিতে যৌথ মালিকানা ব্যবস্থাকে খুতকাঠি প্রথা বলে। 

৮. ওয়াহাবি আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণ কী?

উত্তর : ওয়াহাবী আন্দোলনের ব্যর্থতার প্রধান কারণ হলো :

  • ক. জমিদার, নীলকর ও ইংরেজ কোম্পানির যৌথ আক্রমণ। 
  • খ. শিখদের হাতে পড়াজয় ও নিহত। 
  • গ. ওহাবী আন্দোলনে ধর্মীয়তা যুক্ত থাকায় এর গণভিত্তি দুর্বল ছিল। 

৯. কোল বিদ্রোহের গুরুত্ব কী?

উত্তর : কোলরা ১৮৩১ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে কোল বিদ্রোহ করে। ১৮৩২ খ্রিস্টাব্দে এটি দমন করা হয় । দমন করা হলেও ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ছোটনাগপুর অঞ্চলের ‘দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি’ নামে একটি প্রশাসনিক অঞ্চল সৃষ্টি করে, ব্রিটিশ নিয়ম কানুন প্রত্যাহার করে। কোলদের নিজস্ব আইন প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া  হয়। 

১০. সাঁওতাল বিদ্রোহের গুরুত্ব কী?

উত্তর : সাঁওতাল বিদ্রোহ ব্যর্থ হলেও এই বিদ্রোহের ফলে –

  • ক. সাঁওতালদের জন্য একটি স্বতন্ত্র পরগনা গঠন করা হয়। যা সাঁওতাল পরগনা নামে পরিচিত। 
  • খ. সাঁওতালদের পরগণায় তিন বছরের জন্য মহাজনদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়।
  • গ. সাঁওতালদের উপজাতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। 

১১. নীল বিদ্রোহে শিক্ষিত বাঙ্গালীদের ভূমিকা কিরূপ ছিল? 

উত্তর : নীল বিদ্রোহে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর বাঙালিরা পরোক্ষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন –

  • ক. দীনবন্ধু মিত্র নীলদর্পণ নাটক রচনার মাধ্যমে নীল কর সাহেবদের অত্যাচারের ছবি তুলে ধরেন। 
  • খ. ‘হিন্দু পেট্রিয়ট’ পত্রিকার সম্পাদক হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় নীল চাষীদের দুর্দশা ও নীলকরদের অত্যাচার সম্পর্কে নিয়মিত প্রবন্ধ প্রকাশ করেন। 
  • গ. ‘অমৃতবাজার’ পত্রিকায় শিশির কুমার গ্রামে গ্রামে ঘুরে নীল চাষীদের উপর নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের কাহিনী তুলে ধরেন। 

[প্রশ্নমাণ 4 এর জন্য় এই প্রশ্নটি ইম্পরট্যান্ট]

অতিরিক্ত প্রশ্ন :

১. সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের গুরুত্ব কী ছিল?
২.ওয়াহাবী ও ফরাজী আন্দোলনের উদ্দেশ্য কী ছিল?
৩.রানী শিরোমণি বিখ্যাত কেন ? 
৪.বিরসা মুন্ডা কে ছিলেন? 
৫.নীলকররা নীল চাষীদের ওপর কীভাবে অত্যাচার করত তা সংক্ষেপে আলোচনা কর। 
৬.দুদুমিঞা স্মরণীয় কেন? 
৭.নীলকররা নীল চাষীদের ওপর কিভাবে অত্যাচার করতো তার সংক্ষেপে আলোচনা কর? 
৮.নীল বিদ্রোহে হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ভূমিকা কিরূপ ছিল?

দশম শ্রেণির ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় 1 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

১. সাঁওতালদের বসতি অঞ্চলের নাম কী ছিল? 

উত্তর : সাঁওতালদের বসতি অঞ্চলের নাম ছিল ‘দামিন-ই-কোহ’। 

২. ‘দামিন-ই-কোহ’ কথার অর্থ কী?

উত্তর : ‘দামিন- ই- কোহো কথার অর্থ পাহাড়ের প্রান্তদেশ।

৩.সাঁওতাল বিদ্রোহ কবে শুরু হয়? 

উত্তর : ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে সাঁওতাল বিদ্রোহ শুরু হয। 

৪. ‘উলঘুলান’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তর : উলঘুলান শব্দের অর্থ ‘ভয়ংকর বিশৃঙ্খলা’ বা ‘প্রবল বিক্ষোভ ‘।

৫. মুন্ডা বিদ্রোহের প্রধান নেতা কে ছিলেন? 

উত্তর : মুন্ডা বিদ্রোহের প্রধান নেতা ছিলেন বিরসা মুন্ডা। 

৬. বিরসা মুন্ডা কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? 

উত্তর : বিরসা মুন্ডা রাঁচি জেলায় উলিহাত গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। 

৭.বিরসা মুন্ডার উপাস্য দেবতা কে ছিলেন? 

উত্তর : বিরসা মুন্ডার উপাস্য দেবতা ছিলেন সূর্য দেবতা। 

৮. ভিল বিদ্রোহ কে দমন করেছিলেন? 

উত্তর : ভিল বিদ্রোহ দমন করেছিলেন ব্রিটিশ সেনাপতি কর্নেল আউট রাম। 

৯.উপনিবেশিক ভারতে প্রথম কৃষক বিদ্রোহ কোনটি? 

উত্তর : উপনিবেশিক ভারতে প্রথম কৃষক বিদ্রোহ হলো সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ। 

১০. ওয়াহাবি কথার অর্থ কী?

উত্তর : ওয়াহাবি কথার অর্থ হলো নবজাগরণ। 

১১. বাংলায় ওয়াহাবী আন্দোলনের প্রধান নেতা কে? 

উত্তর : বাংলায় ও ওয়াহাবি  আন্দোলনের প্রধান নেতা তিতুমীর।

১২. তিতুমীরের প্রকৃত নাম কী ছিল? 

উত্তর : তিতুমীরের প্রকৃত নাম মীর নিশার আলী। 

১৩. বারাসাত বিদ্রোহে কে নেতৃত্ব দেন? 

উত্তর : বারাসাত বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন তিতুমীর। 

১৪. তিতুমীরের সরকারের সেনাপতি কে ছিলেন? 

উত্তর : তিতুমীরের সরকারের সেনাপতি ছিলেন গোলাম মাসুম। 

১৫. ফরাজি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন? 

উত্তর : ফরাজি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন হাজী শরীয়ত উল্লাহ। 

১৬. কে ‘মেদিনীপুরের লক্ষীবাঈ’ নামে পরিচিত? 

উত্তর : মেদিনীপুরের রানী শিরোমনি ‘মেদিনীপুরের লক্ষ্মীবাঈ’ নামে পরিচিত।

১৭. হো- বিদ্রোহ কবে হয়েছিল? 

উত্তর : হো- বিদ্রোহ হয়েছিল ১৮২১ খ্রিস্টাব্দে। 

১৮. হো- বিদ্রোহ কোথায় হয়েছিল? 

উত্তর : হো- বিদ্রোহ হয়েছিল ছোটনাগপুরের সিংভূম অঞ্চলে। 

১৯. কোল বিদ্রোহ কবে হয়েছিল? 

উত্তর : ১৮৩১-৩২ খ্রিস্টাব্দে কোল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল। 

২০. অরণ্য সনদ আইন কবে পাস হয়? 

উত্তর : ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে অরণ্য সনদ আইন পাশ হয়। 

২১.ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস কবে চালু হয়? 

উত্তর : ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দে ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস চালু হয়। 

২২.অরণ্য সনদ আইন কবে পাস হয়? 

উত্তর :১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে অরণ্য সনদ আইন পাশ হয়। 

২৩. চুয়াড় বিদ্রোহের পর কোন পৃথক প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয়? 

উত্তর : জঙ্গলমহল নামের প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয়। 

২৪. সাঁওতাল বিদ্রোহের পর কোন পৃথক প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয়? 

উত্তর : সাঁওতাল পরগনা নামক পৃথক প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয়। 

২৫.নীল লাইন কবে পাস হয়? 

উত্তর : ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দের নীল আইন পাস হয়। 

২৬. ‘বিশ্বাস ভাতৃদ্বয়’ নামে কারা পরিচিত? 

উত্তর :নীল বিদ্রোহের দুই নেতা বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস ও দিগম্বর বিশ্বাস ‘বিশ্বাস ভাতৃদ্বয়’ নামে পরিচিত। 

২৭.ফরাজি আন্দোলনের কোন নেতা ঘোষণা করেছিলেন ‘জমি আল্লাহর দান’?

উত্তর : দুদুমিঞা।

২৮. উলগুলান বলতে কী বোঝায়? 

উত্তর : মুন্ডা বিদ্রোহ জনিত ‘ভয়ংকর বিশৃঙ্খলা’ কে উলগুলান বলা হয়। 

২৯. কত খ্রিস্টাব্দে ‘নীল কমিশন’ গঠিত হয়? 

উত্তর : ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে ‘নীল কমিশন’ গঠিত হয়।

৩০. বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের নেতা কে ছিলেন? 

উত্তর : বাংলায় ওয়াহাবী আন্দোলনের নেতা ছিলেন তিতুমীর। 

৩১.ফরাজি  আন্দোলনের প্রবর্তক কে? 

উত্তর : ফরাজি আন্দোলনের প্রবর্তক হলেন – হাজী শরীয়ত উল্লাহ। 

৩২. ফরাজি আন্দোলনের সূচনা কোথায় হয়েছিল? 

উত্তর : পূর্ববঙ্গের ফরিদপুর জেলার বাহাদুরপুরে। 

৩৩. নীল বিদ্রোহের সূচনা কোথায় হয়েছিল? 

উত্তর : নদীয়ার কৃষ্ণনগরের চৌগাছা গ্রামে। 

৩৪. ভারতের প্রথম নীলকর কে ছিলেন?  বা, ভারতে নীল চাষের প্রবর্তন করেন কে? 

উত্তর : ফরাসি বণিক লুই বোনার্ড।

৩৫. ভারতে প্রথম নীল শিল্প কে গড়ে তোলেন? 

উত্তর : ইংরেজ বনিক কার্ল ব্ল্যাম।

৩৬. ভারতের প্রথম ভাইসরয় কে ছিলেন? 

উত্তর : ভারতের প্রথম ভাইসরয় ছিলেন লর্ড ক্যানিং। 

৩৭. তিতুমীরের প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন? 

উত্তর : তিতুমীরের প্রধান সেনাপতি ছিলেন গোলাম মাসুম।

৩৮. ভারতীয় বন বিভাগের প্রথম ইন্সপেক্টর জেনারেল কে ছিলেন? 

উত্তর : ড্রাইট্রিক ব্রান্ডিস।

৩৯. ভারতীয় বন বিভাগ কবে গঠিত হয় ? 

উত্তর : ১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় বন বিভাগ গঠিত হয়। 

দশম শ্রেণির ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় MCQ

১. বারাসাত বিদ্রোহের প্রধান নেতা ছিলেন –  ক) কৃষ্ণদেব রায় খ) তিতুমীর গ)মৈনুদ্দিন  ঘ)গোলাম মাসুম 

উত্তর : তিতুমীর 

২.বাংলার ‘নানা সাহেব’ নামে পরিচিত –  ক)দিগম্বর বিশ্বাস খ) বিশ্বনাথ সরকার গ) মোঘাই  সর্দার  ঘ) রাম রতন রায় 

উত্তর : রাম রতন রায় 

৩. প্রথম ভারতীয় অরণ্য আইন পাস হয় –  ক) ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে  খ)১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দে গ)১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে  ঘ)১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর : ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে 

৪.রংপুর স্বাধীন সরকারের ‘নবাব’ ছিলেন-  ক) দয়ারামশীল  খ)দেবী সিংহ   গ)তিতুমীর   ঘ)নুরুল উদ্দিন। 

উত্তর : নুরুল উদ্দিন। 

৫. দুর্জন সিং কোন বিদ্রোহের নেতা ছিলেন?   ক) রংপুর   খ)চুয়াড়  গ) পাবনা  ঘ) নীল 

উত্তর : চুয়াড়

৬.শিরোমণি কোন বিদ্রোহের নেতা ছিলেন? –  ক) চুয়াড়    খ) রংপুর  গ)পাবনা  ঘ) নীল

উত্তর : চুয়াড়

৭. সিধু ও কানু কোন বিদ্রোহের নেতা ছিলেন?  –  ক) সাঁওতাল খ) কোল  গ)ভিল  ঘ)মুন্ডা 

উত্তর : সাঁওতাল 

৮. সাঁওতাল বিদ্রোহ কি নামে পরিচিত?  – ক)হুল   খ) উলঘুলান  গ) দার- উল- হারব  ঘ)দিকু

উত্তর : হুল

৯. মুন্ডা বিদ্রোহ কি নামে পরিচিত?  –  ক)হুল   খ) উলঘুলান  গ) দার- উল- হারব  ঘ)দিকু

উত্তর : উলঘুলান

১০. ভিল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন –  ক) সেওয়ারাম  খ)বিরসা   গ) সিধু  ঘ)কানু

উত্তর :  সেওয়ারাম

১১. ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসে উল্লেখ আছে-  ক) কোল বিদ্রোহ  খ)ভিল বিদ্রোহ   গ)মুন্ডা বিদ্রোহ ঘ) সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহ 

উত্তর : সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহ 

১২. তিতুমীর কতৃক ঘোষিত সরকারের সেনাপতি ছিলেন –  ক) তিতুমীর  খ)মইনুদ্দিন  গ)গোলাম মাসুম  ঘ)সৈয়দ আহমেদ 

উত্তর : গোলাম মাসুম

১৩. ছোটনাগপুর প্রজাতন্ত্র আইন পাশ হয় –  ক) ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে  খ)১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে  গ)১৯১০ খ্রিস্টাব্দে  ঘ)১৯১১ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর : ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে

১৪. সাঁওতালরা বসবাস করত –  ক) শুশুনিয়া পাহাড়ের প্রান্ত দেশে  খ) রাজমহল পাহাড়ের প্রান্ত দেশে  গ) বিহারীনাথ পাহাড়ের প্রান্ত দেশে  ঘ)ফুলডুংরি পাহাড়ের প্রান্ত দেশে 

উত্তর : রাজমহল পাহাড়ের প্রান্ত দেশে 

১৫. বিরসা মুন্ডার সেনাপতি ছিলেন –  ক) সুঁই মুন্ডা  খ) গয়ামুন্ডা  গ) কালো প্রামাণিক  ঘ) ডোমন  মাঝি। 

উত্তর : গয়ামুন্ডা

১৬. দ্বিতীয় অরণ্য আইনে লাভবান হয়েছিল –  ক) আদিবাসী সম্প্রদায়  খ) ব্রিটিশ সরকার  গ)ব্যবসায়ী শ্রেণি  ঘ) ক  ও খ উভয়েই 

উত্তর : ব্রিটিশ সরকার

১৭. ‘হুল’ কথাটির অর্থ হলো –  ক) ঈশ্বর  খ) স্বাধীনতা  গ)অস্ত্র  ঘ)বিদ্রোহ 

উত্তর : বিদ্রোহ 

১৮. উপনিবেশিক অরণ্য আইনের বিরুদ্ধে সংগঠিত একটি আদিবাসী বিদ্রোহ হলো –  ক) সন্ন্যাসী- ফকির বিদ্রোহ খ) চুয়াড় বিদ্রোহ গ) কোল বিদ্রোহ  ঘ) মুন্ডা বিদ্রোহ 

উত্তর : কোল বিদ্রোহ 

১৯. ‘ সন্ন্যাসী বিদ্রোহ’ কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন –  ক) ভিনসেন্ট স্মিথ   খ) জেমস মিল  গ)ওয়ারেন হেস্টিং  ঘ) লর্ড কর্নওয়ালিস

উত্তর : ওয়ারেন হেস্টিং

২০. সব থেকে দীর্ঘস্থায়ী কৃষক বিদ্রোহ টি হল –  ক) চুয়াড় বিদ্রোহ খ)  ফরাজী আন্দোলন  গ) সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহ  ঘ) সাঁওতাল বিদ্রোহ 

উত্তর : সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহ 

২১. ‘জঙ্গলমহল’ নামে একটি পৃথক জেলা গঠন করা হয়েছিল –  ক) সাঁওতাল বিদ্রোহের পর  খ)কোল বিদ্রোহের পর গ) মুন্ডা বিদ্রোহের পর   ঘ)চুয়াড় বিদ্রোহের পর 

উত্তর : চুয়াড় বিদ্রোহের পর 

২২. ‘হুল’ শব্দ টি দিয়ে বোঝানো হয় –   ক) মুন্ডা বিদ্রোহ কে  খ)কোল বিদ্রোহ কে  গ)ভিল বিদ্রোহ কে  ঘ) সাঁওতাল বিদ্রোহ কে

উত্তর : সাঁওতাল বিদ্রোহ কে। 

২৩. ব্রিটিশরা ‘চোর ডাকাত’ এর তকমা দিয়েছিল –   ক) চুয়াড় বিদ্রোহীদের  খ) সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহীদের  গ)মুন্ডা বিদ্রোহীদের  ঘ)বারাসাত বিদ্রোহীদের 

উত্তর : সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহীদের 

২৪. আদিবাসী চুয়াড় বিদ্রোহের সূচনা ঘটে –  ক) ছোটনাগপুর অঞ্চলে  খ)দুমকা  অঞ্চলে গ) জঙ্গলমহল অঞ্চলে  ঘ)রাঁচি  অঞ্চলে 

উত্তর : জঙ্গলমহল অঞ্চলে

২৫. ফরাজি আন্দোলনে যুক্ত জনগণের বড় অংশ ছিল –  ক)শ্রমিক  খ)আদিবাসী  গ)দলিত  ঘ)কৃষক 

উত্তর : কৃষক 

২৬. প্রকৃতিগতভাবে নীল বিদ্রোহ ছিল একটি –  ক) সামন্ততান্ত্রিক বিদ্রোহ  খ) ধর্মীয় বিদ্রোহ  গ)কৃষক বিদ্রোহ  ঘ)শ্রমিক বিদ্রোহ 

উত্তর : কৃষক বিদ্রোহ 

২৭. বারাসাত বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন –  ক) দুদুমিয়া  খ) দিগম্বর বিশ্বাস  গ) তিতুমীর  ঘ)বিরসা মুন্ডা 

উত্তর : তিতুমীর

২৮. উলঘুলান শব্দটি দিয়ে বোঝানো হয় –  ক) মুন্ডা বিদ্রোহকে  খ) সাঁওতাল বিদ্রোহকে গ)কোল বিদ্রোহকে  ঘ)চুয়াড় বিদ্রোহকে 

উত্তর : মুন্ডা বিদ্রোহকে 

২৯. ‘দামিন-ই-কোহ ‘ শব্দের অর্থ –  ক) পাহাড়ের প্রান্ত দেশ  খ) পাহাড়ে পশ্চাৎ ভূমি গ) পাহাড়ের শিখনচড়া  ঘ) পাহাড়ের সন্নিকটস্হ জলাভূমি 

উত্তর : পাহাড়ের প্রান্ত দেশ 

৩০. ‘মেদিনীপুরের লক্ষ্মীবাঈ’ নামে পরিচিত –  ক) রানী লক্ষ্মীবাঈ   খ) রানী রাসমণি গ) রানী শিরোমনি  ঘ)দেবী চৌধুরানী 

উত্তর : রানী শিরোমণি 

৩১. ‘বাংলার ওয়াট টাইলার’ নামে পরিচিত ছিলেন –   ক) তাতিয়া টোপি  খ)রাম রতন মল্লিক  গ)বিষ্ণু  চরণ বিশ্বাস  ঘ)দিগম্বর বিশ্বাস 

উত্তর : বিষ্ণুচরন বিশ্বাস 

৩২. ‘খুঁৎকাঠি প্রথা’ যে সমাজে প্রচলিত ছিল –  ক) সাঁওতাল  খ) মুন্ডা  গ)কোল  ঘ)ভিল 

উত্তর : মুন্ডা

৩৩. নীল – কমিশন গঠিত হয় –  ক) ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে  খ)১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে  গ)১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে  ঘ)১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর : ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে 

৩৪. ভারতে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সংঘটিত প্রথম বিদ্রোহ ছিল –  ক) সন্ন্যাসী ফকির – বিদ্রোহ  খ) চুয়াড় বিদ্রোহ   গ)রংপুর বিদ্রোহ  ঘ)কোল বিদ্রোহ 

উত্তর : সন্ন্যাসী ফকির – বিদ্রোহ

৩৫. মুন্ডা  সমাজে প্রচলিত বেগার শ্রমদান  প্রথার নাম কী? –  ক) হালি প্রথা  খ)বেট্টি প্রথা   গ) বেত – বেগারি প্রথা ঘ)করভি প্রথা 

উত্তর : বেত – বেগারি প্রথা

৩৬. ভারতের ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সংঘটিত প্রথম আদিবাসী – উপজাতি বিদ্রোহ ছিল –  ক) চুয়াড় বিদ্রোহ  খ)সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহ  গ) রংপুর বিদ্রোহ  ঘ) মুন্ডা বিদ্রোহ 

উত্তর : চুয়াড় বিদ্রোহ 

৩৭. বর্তমানে কোন বিদ্রোহের স্মরণে হুল দিবস  পালিত হয় –  ক) চুয়াড় বিদ্রোহ  খ)সন্ন্যাসী – ফকির বিদ্রোহ  গ) রংপুর বিদ্রোহ  ঘ) সাঁওতাল বিদ্রোহ  

উত্তর : সাঁওতাল বিদ্রোহ 

৩৮. ‘দিকু’ কথার অর্থ কী? –  ক) মহাজন  খ) বহিরাগত  গ) ভাগচাষী  ঘ)জমিদার 

উত্তর : বহিরাগত

৩৯. যে বিদ্রোহের ফলে দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি নামে একটি পৃথক প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয় –  ক) চুয়াড় বিদ্রোহ  খ)কোল বিদ্রোহ  গ) রংপুর বিদ্রোহ ঘ)সাঁওতাল বিদ্রোহ 

উত্তর : কোল বিদ্রোহ

৪০. ‘চুয়াড়’ শব্দের অর্থ –  ক) নিচু জাতি  খ)অশিক্ষিত গ) অসভ্য –  বর্বর  ঘ) চাষের পোকা 

উত্তর : অসভ্য –  বর্বর

৪১. ফকির করম শাহ যে বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন –   ক)  চুয়াড় বিদ্রোহ  খ) পাগলপন্থী বিদ্রোহ গ)কোল বিদ্রোহ  ঘ) সাঁওতাল বিদ্রোহ 

উত্তর : পাগলপন্থী বিদ্রোহ

৪২. তিতুমীরের অনুগামীরা কী  নামে পরিচিত ছিল ?  –   ক) হেদায়তি  খ)ওয়াহাবি  গ)ফরাজি  ঘ)কাফের 

উত্তর : হেদায়তি

৪৩. সিধু নেতৃত্ব দিয়েছিলেন –  ক) সাঁওতাল বিদ্রোহ  খ) চুয়াড় বিদ্রোহ  গ) কোল বিদ্রোহ  ঘ) রংপুর বিদ্রোহ 

উত্তর : সাঁওতাল বিদ্রোহ 

৪৪. সুঁই মুন্ডা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন –  ক) চুয়াড় বিদ্রোহ  খ) কোল বিদ্রোহ  গ)মুন্ডা বিদ্রোহ  ঘ)সাঁওতাল বিদ্রোহ 

উত্তর : কোল বিদ্রোহ

৪৫. ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে অরণ্য আইনে আরণ্যক ভাগ করা হয় –  ক) দুটি স্তরে  খ) তিনটি স্তরে  গ)  চারটি স্তরে   ঘ) পাঁচটি স্তরে 

উত্তর : তিনটি স্তরে 

৪৬. কোল বিদ্রোহ অনুষ্ঠিত হয় –  ক) মেদিনীপুরে  খ)ঝাড়গ্রামে    গ)ছোটনাগপুরে  ঘ)রাঁচিতে 

উত্তর : ছোটনাগপুরে

৪৭. ভারতে প্রথম অরণ্য আইন পাশ হয় –  ক) ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে  খ)১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে  গ)১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে  ঘ)১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর : ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে 

৪৮. তিতুমীরের প্রকৃত নাম কি ছিল –  ক) মীর নিশার আলী  খ) চিরাগ আলী  গ)হায়দার আলী  ঘ)তোরাপ আলি 

উত্তর : মীর নিশার আলী

৪৯. সন্ন্যাসী ফকির বিদ্রোহের অন্যতম নেতা ছিলেন –  ক) রানী রাসমণি   খ) রানী শিরোমনি  গ)রানী কন্যাবতী  ঘ) দেবী চৌধুরানী 

উত্তর : দেবী চৌধুরানী

Madhyamik History Chapter 3 Question Answer PDF

মাধ্যমিক ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় সাজেশন PDF টির লিঙ্ক নিচে দেওয়া হল সেখান থেকে তোমরা সংগ্রহ করতে পারবে।

______________________________________________

পরের অধ্যায়ের প্রশ্ন সাজেশন লিংক 👇

Leave a Comment