দশম শ্রেণির ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 2024 | Class 10 History Chapter 8 PDF

দশম শ্রেণী ইতিহাসের অষ্টম অধ্যায়ের ‘উত্তর ঔপনিবেশিক ভারত: বিশ শতকের দ্বিতীয় পর্ব’ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর এর সাজেশন নোটটি এখানে দেওয়া হয়েছে।

ইতিহাসের সাজেশন অষ্টম অধ্যায়ের এই নোটটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর গুলোও তোমরা ভালো করে পড়বে কারণ সেটিও গুরুত্বপূর্ণ সাজেশনটি অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা রচিত

দশম শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় উত্তর ঔপনিবেশিক ভারত

Class 10 History: Suggestion 2024
দশম শ্রেণী : ইতিহাস : অষ্টম অধ্যায়
উত্তর ঔপনিবেশিক ভারত: বিশ শতকের দ্বিতীয় পর্ব

শ্রেণীমাধ্যমিক দশম শ্রেণী
বিষয়মাধ্যমিক ইতিহাস
অধ্যায়অষ্টম অধ্যায়- উত্তর ঔপনিবেশিক ভারত: বিশ শতকের দ্বিতীয় পর্ব 
প্রশ্নের ধরণOnly সাজেশন ভিত্তিক
Targetমাধ্যমিক 2024
Created ByMoneygita Team

মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন

1. কোন সময়কে ‘পুনর্বাসনের যুগ’ বলা হয়? 

উত্তর: ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তানের বহু সংখ্যালঘু মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন এবং সরকার প্রথম পাঁচটি বছর গুরুত্ব দিয়ে এই উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেন। তাই ১৯৪৭ থেকে ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময় কালকে পুনর্বাসনের যুগ বলা হয়।

2. কবে কী উদ্দেশ্যে ‘নেহরু- লিয়াকত চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়? 

উত্তর: উদ্বাস্তু সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করায়, এই সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে এপ্রিল মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহেরু ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খাঁ- এর মধ্যে এই নেহেরু লিয়াকত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যা ‘দিল্লি চুক্তি’ নামেও পরিচিত।

3. ‘ভারত ভুক্তির দলিল ‘ বা ‘instrument of accession’ বলতে কী বোঝো? 

উত্তর: ভারতের স্বাধীনতা লাভের পর বিভিন্ন দেশীয় রাজ্যগুলি যে চুক্তি পত্রের মাধ্যমে ভারতের যোগদান করে তাকে ভারত ‘ভুক্তির দলিল’ বা  ‘instrument of accession’ বলে। 

4. আজাদ কাশ্মীর কী? / POK / পাক অধিকৃত কাশ্মির কি?

উত্তর: ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবর মাসে পাক হানাদার বাহিনী কাশ্মীর আক্রমণ করেন। ২৬ শে অক্টোবর রাজা হরি সিং ভারতভুক্তির দলিলে স্বাক্ষর করেন। আর এর পরের দিনই ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীর কে শত্রুমুক্ত করতে পাক হানাদারদের বিতাড়িত করেন। পাকিস্তান কাশ্মীরের একে তিন ভাগ ভূখণ্ডে জোর করে রয়েছে। পাকিস্তান তার দখলকৃত কাশ্মীরে ‘আজাদ কাশ্মীর’ নামে একটি সমান্তরাল মন্ত্রীসভা গঠন করে।

5. পট্টি শ্রী রামালু কে ছিলেন? 

 উত্তর: পট্টি শ্রীরামালু ছিলেন একজন তেলেগু ভাষী গান্ধীবাদী নেতা। তিনি মাদ্রাজের ১১ টি তেলেগু ভাষী জেলা নিয়ে পৃথক অন্ধ্ররাজ্য গঠনের জন্য ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে টানা ৫৮দিন ধরে অনশন করে ১৫ ই ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। 

6. স্মৃতিকথা কীভাবে উদ্বাস্তু সমস্যার ইতিহাস রচনার উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা যায়? 

উত্তর: বিশিষ্ট ব্যক্তিগণেরা তাঁর স্মৃতিকথা গুলিতে দেশভাগের স্মৃতি ও ঘটনাকে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছে। তাঁদের সুনিপুণ লেখনিতে দেশভাগের স্মৃতিগুলি জীবন্ত হয়ে ওঠে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের প্রভাব এই স্মৃতিকথা থেকে জানা যায়।

7. সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল কে ‘লৌহ মানব’ বলা হয় কেন? 

উত্তর: সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল রাজনৈতিক চাপ ও কুটনৈতিক দক্ষতা প্রয়োগের মাধ্যমে দেশীয় রাজ্যগুলিকে ভারত ভুক্ত করেন। ঐতিহাসিকদের মতে, জার্মানির রাষ্ট্রনীতিবিদ অটোভন বিসমার্ক এর চেয়ে সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল অনেক বেশি সফল ও সর্বোত্তম ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। তাই তাঁকে ভারতের লৌহ মানব ও বিসমার্ক আখ্যা দেওয়া হয়। 

8. PEPSU কী?

উত্তর: সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল ভাষাভিত্তিক রাজ্য পুনর্গঠনের সময় সংহতি সমস্যা সমাধান করতে ছোট দেশীয় রাজ্যগুলিকে পার্শ্ববর্তী রাজ্যের সঙ্গে যুক্ত করনে। পাতিয়াल ও পূর্ব পাঞ্জাব রাষ্ট্রসঙ্ঘকে নিয়ে গঠিত হয় পেপসু (PEPSU)। 

9. ভারতের পক্ষে হায়দ্রাবাদের স্বাধীন অস্তিত্ব মেনে নেওয়া সম্ভব ছিল না কেন? 

উত্তর: ভারতের পক্ষে হায়দ্রাবাদের স্বাধীন অস্তিত্ব না মানার কারণ ভারতের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা। উত্তর ও দক্ষিণ ভারতের সংযোগকারী রেল ও সড়ক যোগাযোগ পথ ইত্যাদি। 

10. রাজ্যে পুনর্গঠন কমিশন কবে গঠিত হয়? এর উদ্দেশ্য কী?

উত্তর: ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন গঠন করেছিল ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে। 

রাজ্য পুনর্গঠন এর মূল উদ্দেশ্য ছিল –

রাজ্যের সীমানা পুনর্গঠন বিষয়ে সুপারিশ করা।

11. LOC কী?

উত্তর: কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে নির্ধারিত সীমানার নাম লাইন অফ কন্ট্রোল বা LOC.

✔ অতিরিক্ত প্রশ্ন –

  1. কী পরিস্থিতিতে কাশ্মীরের রাজা হরি সিং ভারতভুক্তির কমিশনের স্বাক্ষর করেন? 
  2. কাশ্মীর সমস্যা কি? 
  3. দেশীয় রাজ্যগুলির ভারতভুক্তির করণের ক্ষেত্রে ভারত সরকার কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন? 

মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন

1.   দেশভাগের (1947) পরবর্তীকালে ভারতে উদ্বাস্তু সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করো। 

উত্তর:  ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে দেশভাগের পর থেকে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের বহু সংখ্যালঘু মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এই উদ্বাস্তু সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছিল। এর কারণে, বেশ কিছু তাৎক্ষণিক সমস্যা তৈরি হয়েছিল।

ক) জনসংখ্যার চাপ : বিশাল সংখ্যক উদ্বাস্তুর জন্য বাংলা তথা ভারতীয় জনসংখ্যার উপর তীব্র চাপ তৈরি হয়। 

খ) খাদ্য সংকট: পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান যে আগত লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তুদের জন্য খাদ্যের যোগান মুশকিল হয়ে উঠেছিল। এই খাদ্য সংকটের ফলে খাদ্য আন্দোলনের জন্ম হয়।

গ) সংকটের কেন্দ্রবিন্দু: পাঞ্জাব এবং পশ্চিমবঙ্গে উদ্বাস্তু সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছিল। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আগত উদ্বাস্তুরা এই দুই রাজ্যেই সব থেকে বেশি আশ্রয় নেয়। 

ঘ) পাঞ্জাবের পরিস্থিতি: দেশভাগের পর পশ্চিম পাকিস্তান থেকে অসংখ্য উদ্বাস্তু পাঞ্জাবে আশ্রয় নেন। পরবর্তীতে ভারত সরকার তাদের ত্রাণ ও শিবিরের ব্যবস্থা করেছেন যার ফলে এখানে কিছুটা সমাধান হয়। 

ঙ) পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি: লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তু পূর্ববঙ্গের সীমানা টপকে পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় নেয়, জমি ও জবর দখল কলনি গঠনে সমস্যা হয়। এখানকার উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের সমস্যা হয়। 

2. আত্মজীবনী ও স্মৃতিকথা থেকে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের দেশভাগের সম্পর্কে কী জানা যায়? 

উত্তর: বিশিষ্ট ব্যক্তিগণেরা দেশভাগের স্মৃতি ও ঘটনাকে স্মৃতিকথায় বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁদের সুনিপুণ লেখনিতে দেশভাগের স্মৃতিগুলি জীবন্ত হয়ে ওঠে। 

ক)  দেশভাগের অশ্রুসিক্ত কাহিনী: দেশভাগের অশ্রুসিক্ত কাহিনী জানা যায় সাবিত্রী রায়ের ‘স্বরলিপি’, জ্যোতির্ময়ী দেবীর ‘এপার গঙ্গা ওপার গঙ্গা’, প্রফুল্ল চক্রবর্তীর ‘প্রান্তিক মানব’ দক্ষিণারঞ্জন বসুর ‘ছেড়ে আসা গ্রাম’ ইত্যাদি আত্মজীবনী ও স্মৃতি কথা মূলক গ্রন্থ থেকে। 

খ) দাঙ্গার উল্লেখ: কালিদাস নাগের স্মৃতিকথা থেকে জানা যায় দেশভাগের পর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা , খুন, নারী নির্যাতন ও উদ্বাস্তুদের করুন কাহিনী সম্পর্কে।

গ) মাতৃভূমির প্রতিটান: বাধ্য হয়ে নিজের মাতৃভূমিকে ছেড়ে উদ্বাস্তু হয়ে অজানা স্থানে থাকার বেদনা,  নিজের গ্রাম ঘরবাড়ির প্রতি মনের টান জানা যায়। যেমন: দক্ষিণ নারায়ণের ‘ছেড়ে আসা গ্রাম’।

ঘ) আত্মীয়-স্বজনের বিচ্ছেদ: আত্মজীবনী ও স্মৃতিকথা মূলক গ্রন্থ থেকে জানা যায় নিজের পরিবারের মানুষের বিচ্ছেদের বেদনা। প্রিয় মানুষের হারিয়ে যাওয়ার কষ্ট।

3. ‘নেহেরু লিয়াকত চুক্তি’ বা ‘দিল্লি চুক্তি’ তে  কী বলা হয়? অথবা, নেহেরু লিয়াকত চুক্তির শর্ত গুলি কী কী ছিল?

উত্তর: উদ্বাস্তু সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করায় এই সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে ৮ই এপ্রিল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নেহেরু ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খাঁ এর মধ্যে এই ‘নেহেরু লিয়াকত চুক্তি ‘ স্বাক্ষরিত হয়। যা দিল্লি চুক্তি নামেও পরিচিত। 

এই চুক্তির শর্ত গুলি হল : 

  1. আনুগত্য শিকার ও প্রতিকার: সংখ্যালঘুরা নিজের নিজের রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য শিকার করবে ও প্রয়োজনে সেই রাষ্ট্রের কাছেই প্রতিকার চাইবে।
  2. অনুসন্ধান কমিটি ও সংখ্যালঘু কমিশন: ভারত ও পাকিস্তান উভয় রাষ্ট্রই উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধানের জন্য একটি অনুসন্ধান কমিটি এবং সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করবে।
  3. কেউ অন্য দেশের শরণার্থী হতে চাইলে তাকে সাহায্য করা হবে। 
  4. সংখ্যালঘুদের উভয় দেশই সরকারি নিরাপত্তা প্রদান করবে।
  5. উভয় দেশের সরকারে সংখ্যালঘু প্রতিনিধি থাকবে।

✔ অতিরিক্ত প্রশ্ন:

  1. উদ্বাস্তু পুনর্বাসনে ভারত সরকার কী কী উদ্যোগ নিয়েছিল?
  2. ভারত সরকার কিভাবে দেশীয় রাজ্যগুলির ভারতভুক্তিজনিত সমস্যার সমাধান করেছেন?

দশম শ্রেণির ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর MCQ

1.স্বাধীনতা লাভের আগে ভারতীয় ভূখণ্ডে দেশীয় রাজ্যের সংখ্যা ছিল- a) ৫৬৫   b) ৫৭৫   c) ৫৯৫  d) ৬০৫

উত্তর: ৫৬৫

2. গণভোটের মাধ্যমে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়- a)কাশ্মীর  b) হায়দ্রাবাদ  c) জুনাগড়  d)গোয়ালিয়ার 

উত্তর: জুনাগড় 

3. পশ্চিমবঙ্গের প্রথম উদ্বাস্তু কমিশনার ছিলেন- a)বিধান চন্দ্র রায় b) হিরন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় c)রেনু গুহ  d)শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় 

উত্তর: হিরন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়

4.ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পাসপোর্ট প্রথা কবে চালু হয়- a)১৯৫০ b) ১৯৫১  c)  ১৯৫২  d) ১৯৫৩

উত্তর: ১৯৫২

5. ‘ নীলকন্ঠ পাখির খোঁজ’ গ্রন্থটি রচনা করেন- a)মহাশ্বেতা দেবী b) সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়  c)প্রফুল্ল রায় d) অতীন বন্দোপাধ্যায় 

উত্তর: অতীন বন্দ্যোপাধ্যায় 

6. ‘কেয়া পাতার নৌকো’ গন্থটি রচনা করেন- a)প্রফুল্ল রায়  b)মহাশ্বেতা দেবী  c)সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়  d) অতীন বন্দ্যোপাধ্যায় 

উত্তর: প্রফুল্ল রায়

7. ‘নতুন ইহুদী’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন- a)দেবজ্যোতি রায়  b) সলিল সেন  c)তথাগত রায় d)মহাশ্বেতা দেবী 

উত্তর: সলিল সেন

8. ‘অন্তর্জলী যাত্রা’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন- a)দেবজ্যোতি রায়  b)প্রফুল্ল রায়  c) অমিয়ভূষণ মজুমদার d) কমল কুমার মজুমদার

উত্তর: কমল কুমার মজুমদার

9. ‘দয়াময়ীর কথা’ গ্রন্থটি কে রচনা করে- a)সুনন্দা শিকদার b) সেলিনা হোসেন  c)  শওকত আলী  d) আয়েশা খাতুন 

 উত্তর: সুনন্দা শিকদার

10. ‘বসত’ গ্রন্থটি কার লেখা- a) প্রফুল্ল রায়ের b)সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের c) শওকত আলীর d) সমরেশ বসুর 

উত্তর: শওকত আলীর 

11. ‘গোদান’ গ্রন্থটি কার লেখা- a)কুলবন্ত  সিং b) খুশবন্ত সিং c) সাদাত হোসেন মান্টো  d)মুন্সি প্রেমচাঁদ 

উত্তর: মুন্সি প্রেমচাঁদ 

12. ‘টোবা টেক সিং’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন-  a)সাদাত হোসেন মান্টো  b)মুন্সি প্রেমচাঁদ  c)খুশবন্ত সিং   d) কুলবন্ত সিং 

উত্তর: সাদাত হোসেন মান্টো

13. ‘ট্রেন টু পাকিস্তান’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন- a)মুনসি প্রেমচাঁদ  b)খুশবন্ত সিং c) কুলোবান্ত সিং d)সাদাত হোসেন মান্টো

উত্তর: খুশবন্ত সিং

14. ‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’ কবে গঠিত হয়- a)১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে  b)১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে  c)১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে  d)১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর: ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে 

15. ‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’ গঠিত হয় – a)১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে   b)১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে  c) ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে  d)১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর: ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে 

16. ‘সরকারি ভাষা আইন’ পাশ হয়- a)১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে  b) ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে  c) ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে d) ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে 

 উত্তর: ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে

17. ভাষাবিত্তিক মহারাষ্ট্র রাজ্যটি গঠিত হয়- a)১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে  b) ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে  c)১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে  d) ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর: ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে 

18. ভাষাভিত্তিক পাঞ্জাব / হরিয়ানা / হিমাচল প্রদেশ রাজ্যটি গঠিত হয় – a)১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে  b) ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে c) ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে d)১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর: ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে  

19. কাশ্মীর ভারত ভুক্ত হয়- a)১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে  b) ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে   c)১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে  d)১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে 

উত্তর: ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে 

20. হায়দ্রাবাদ কবে ভারতভুক্ত হয়- a)১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে  b)১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে  c)১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে  d)১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে

উত্তর: ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে

21. হায়দ্রাবাদ কবে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতভুক্ত হয়- a)১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে  b)১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে c) ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে  d)১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে   

উত্তর: ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে  

22. ভাষাবিত্তিক অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য গঠনের দাবিতে অনশনে প্রাণ ত্যাগ করেন – a)বাবা রামচন্দ্র  b) পট্টি শ্রীরামালু  c) পট্টভী সীতা রামাইয়া  d) সংযুক্তা পানিগ্রাহী 

উত্তর: পট্টি শ্রীরামালু

23. স্বাধীন ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্র সচিব ছিলেন – a)কেশব মেনন  b)  ভি.পি মেনন  c) বল্লভ ভাই প্যাটেল  d) ড: রাজেন্দ্র প্রসাদ 

উত্তর: ভি.পি মেনন

24. স্বাধীন ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-  a)চক্রবর্তী রাজা গোপালাচারী  b) সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল  c)লর্ড মাউন্টব্যাটেন  d)রাজেন্দ্র প্রসাদ 

উত্তর: সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল

25. ভারতভুক্তির সময় হায়দ্রাবাদের নিজাম ছিলেন – a)হরভজন সিং  b) হরিসিং  c)ওসমান আলী খান d)ওয়াজিদ আলী ভুট্টো 

উত্তর: ওসমান আলী খান

26. গোয়া যে উপনিবেশিক শক্তির অধীনে ছিল – a)ইংরেজ  b)ফরাসি  c)পোর্তুগিজ d) ওলন্দাজ 

উত্তর: পোর্তুগিজ

27. ভারতের প্রথম ভাষাভিত্তিক রাজ্য – a)গুজরাট  b) হরিয়ানা  c)হিমাচল প্রদেশ d)অন্ধ্রপ্রদেশ 

উত্তর: অন্ধ্রপ্রদেশ 

দশম শ্রেণির ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর SAQ

1.কার নেতৃত্বে দেশীয় রাজ্যগুলি ভারতভুক্ত হয়েছিল? 

উত্তর: সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল 

2. স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? 

উত্তর: জহরলাল নেহেরু 

3. স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?

উত্তর: ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ 

4. বর্তমান ভারতের অঙ্গরাজ্যের সংখ্যা কয়টি? 

উত্তর: ২৮ টি।

5. বর্তমান ভারতে সংবিধান স্বীকৃত ভাষা কয়টি? 

উত্তর: ২২ টি।

6.কার নেতৃত্বে ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন গড়ে ওঠে? 

উত্তর: এস. কে. ডারের নেতৃত্বে 

7.জে. ভি. পি. কমিটি কবে গঠিত হয়?

উত্তর: ১৯৪৮ সালে

8. রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের সদস্য সংখ্যা কত ছিল?

উত্তর: ৩ জন

9. স্বতন্ত্র ভাষাভিত্তিক অন্ধ্রপ্রদেশ গঠিত হয় – ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে। 

10. পুরুলিয়া জেলাটি পশ্চিমবঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয় – ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে। 

11.  ভাষাভিত্তিক পৃথক অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যটি গঠিত হয়েছিল – ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে। 

12. পুনর্গঠিত কেরল রাজ্যটি অবস্থিত ছিল – মালাবার উপকূলে।

13. ভাষাভিত্তিক গুজরাট রাজ্যটি গঠিত হয় – ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে।

14. স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন – লর্ড মাউন্টব্যাটেন। 

15. রাজ্য পুনর্গঠন আইন পাশ হয় – ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দ। 

16. কাশ্মীরের রাজা ছিলেন –  হরিসিং 

17. বিসমার্ক বলা হয় – সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল কে। 

18. লৌহ মানব বলা হয় – সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল কে। 

19. সিকিম ভারত ভুক্ত হয় – ১৯৭৫  খ্রিস্টাব্দে 

20. নাগাল্যান্ড ভারত ভুক্ত হয় – ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে

21. গোয়া  ভারত ভুক্ত হয় –  ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে 

22. জুনাগড় ভারত ভুক্ত হয় – ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে 

23. স্বাধীন হরিয়ানার  জন্ম হয় – ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে 

 24. পন্ডিচেরি ভারতভুক্ত হয় – ১৯৫৪  খ্রিস্টাব্দে 

25. মাহে ভারতভুক্ত হয় – ১৯৫৪  খ্রিস্টাব্দে 

26. চন্দননগর ভারতভুক্ত হয় – ১৯৫৪  খ্রিস্টাব্দে

27. স্বাধীনতা লাভের আগে পর্যন্ত ভারতের দেশীয় রাজ্যের সংখ্যা – ৫৫২ টি।

29. কাশ্মীর ভারত ভুক্ত হয় – ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে 

 30. ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন কার নেতৃত্বে কত খ্রিস্টাব্দে গড়ে উঠেছিল? 

উত্তর: এস. কে. ধর এর নেতৃত্বে 1948 খ্রিস্টাব্দে গড়ে উঠেছিল। 

31. রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন –  ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে জহরলাল নেহেরু নেতৃত্বে গড়ে ওঠে। 

32. স্বাধীন ভারতের প্রথম ভাগ ভিত্তিক রাজ্যের নাম – অন্ধ্রপ্রদেশ (১৯৫৩)

33. বিশ্ব মাতৃভাষা দিবস-  ২১শে ফেব্রুয়ারি। 

34. রাজ্য পুনর্গঠন আইন এর সভাপতি হলেন- বিচারপতি ফজর আলী

35.নেহেরু লিয়াকত চুক্তি হয় – ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে 

36. হায়দ্রাবাদ ভারত ভুক্তি হয়-  ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে ১৬ ই সেপ্টেম্বর। 

37. সবচেয়ে বিশালতম দেশীয় রাজ্যের নাম – হায়দ্রাবাদ 

_____________________________________

Class 10 History Chapter 8 PDF

এই অষ্টম অধ্যায়ের সকল প্রশ্ন উত্তর নোটের PDF ফাইলটি নিচে দেওয়া হল।

Class 10 History Chapter 8 PDF এর এই সাজেশন নোটটি তোমাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিও।

Leave a Comment