বহুরূপী সুবোধ ঘোষ গল্পের প্রশ্ন উত্তর 2024 | Bohurupi golper proshno uttar

বহুরূপী সুবোধ ঘোষ গল্পের প্রশ্ন উত্তর 2024 PDF, বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর mcq, বহুরূপী গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর, বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর pdf.

সুবোধ ঘোষ রচিত বহুরূপী গল্পের কেবলমাত্র সাজেশন ভিত্তিক খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তরগুলি নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে এবং এই সমস্ত প্রশ্নের PDF রয়েছে যা তোমরা নিচে দেওয়া লিঙ্ক থেকে সংগ্রহ করতে পারবে।

গল্প: বহুরূপী : Suggestion

বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর 2024

শ্রেণীদশম শ্রেণী (মাধ্যমিক)
বিষয়মাধ্যমিক বাংলা
প্রবন্ধবহুরূপী
লেখকসুবোধ ঘোষ
প্রশ্নের ধরনOnly সাজেশন ভিত্তিক
Targetমাধ্যমিক 2024

বহুরূপী গল্পের MCQ প্রশ্ন উত্তর এবং বহুরূপী গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর কেবলমাত্র ইম্পরট্যান্ট ইম্পরট্যান্ট গুলি নিচে রয়েছে।

বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর mcq

কমবেশি ২০টি শব্দে উত্তর দাও। (প্রশ্নমান-১)

1।  “আশ্চর্য হয়েছি, একটু ভয়ও পেয়েছি।” —হরিদার কোন্ রূপ দেখে বক্তার এমন দশা হয়েছিল?

উত্তর: বিরাগী রূপ দেখে।

২। “আক্ষেপ করেন হরিদা।”- হরিদার আক্ষেপের কারণ কী? 

উত্তর: সুবোধ ঘোষের লেখা ‘বহুরূপী’ গল্পে জগদীশবাবুর বাড়ি থেকে বিরাগী সন্ন্যাসীর চলে যাওয়ায় হরিদার আক্ষেপ হয়।

3। জগদীশবাবু বিরাগীকে প্রণামি দিতে চেয়েছিলেন- একশো এক টাকা।

4। “হরিদার জীবন এইরকম বহু রূপের খেলা দেখিয়েই একরকম চলে যাচ্ছে।”—কী রকম খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে?

উত্তর: হরিদা কখনও বহুরূপী সেজে, কখনও পাগল সেজে, কখনও রূপসি বাইজি সেজে খেলা দেখান। আবার কখনও বাউল, কাপালিক, আবার কখনও বোঁচকা কাঁধে বুড়ো কাবুলিওয়ালা, কিংবা হ্যাট-কোট-পেন্টলুন পরা ফিরিঙ্গি কেরামিন সাহেব সেজে লোকের মনোরঞ্জন করেন।

5। “মাস্টারমশাই একটুও রাগ করেননি। বরং একটু তারিফই করলেন”—’তারিফ’ করার কারণ কী?

উত্তর: হরিদা পুলিশের ছদ্মবেশে চারটে ছেলেকে দয়ালবাবুর লিচুবাগানের মধ্যে ধরে ফেললে স্কুলের মাস্টারমশাই নকল পুলিশের কাছে ক্ষমা চেয়ে ছাত্রদের মাফ করতে বলেছিলেন আর আট আনা ঘুষ দিয়েছিলেন। হরিদার এমন ছদ্মবেশ নেওয়ার কারণে মাস্টারমশাইও হরিদাকে চিনতে পারেননি। এই কারণে তিনি হরিদার ছদ্মবেশ ও অভিনয়ের তারিফ করেছিলেন।

6। “কিন্তু ওই ধরনের কাজ হরিদার জীবনের পছন্দই নয়।”—কী ধরনের কাজ হরিদার অপছন্দ ?

উত্তর: অফিস বা দোকানের একঘেয়ে গতানুগতিক কাজ হরিদার জীবনে পছন্দই নয়।

7। বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার হয়েছিল—- আট টাকা দশ আনা।

8। জগদীশবাবু তীর্থভ্রমণের জন্য কত টাকা বিরাগীকে দিতে চেয়েছিলেন? 

উত্তর: জগদীশবাবু তীর্থভ্রমণের জন্য বিরাগীকে একশো এক টাকার একটি থলি দিতে চেয়েছিলেন। 

9। “আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড়ো?”- বক্তা এ কথা কাকে বলেছিলেন ?

উত্তর: আলোচ্য কথাটি বক্তা অর্থাৎ সন্ন্যাসীর বেশে জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত হরিদা জগদীশবাবুকে বলেছিলেন। 

10। পুলিশ সেজে হরিদা দাঁড়িয়েছিলেন—  দয়ালবাবুর লিচুবাগানে।

11। “সপ্তাহে বড়োজোর একটা দিন বহুরূপী সেজে পথে বের হন হরিদা”—’বহুরূপী’ কাকে বলে?

উত্তর: ‘বহুরূপী’ শব্দের অর্থ অনেক রূপ ধারণ করে যে। অর্থাৎ, নানা রূপে। সেজে যারা মানুষকে আনন্দদানের বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করে, তাদের বহুরূপী বলে।

12। সপ্তাহে হরিদা বহুরূপী সেজে বাইরে যান—  একদিন।

13। “সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস” —দুর্লভ জিনিসটি কি? 

উত্তর: জগদীশ বাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো।

14। জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো কিভাবে নিয়েছিলেন?

উত্তর: জগদীশ বাবু একজোড়া কাঠের খড়মে সোনার বোল লাগিয়ে সন্ন্যাসীর পায়ের কাছে ধরলেন তখন বাধ্য হয়ে সন্ন্যাসী পা এগিয়ে দিলেন। নতুন খড়ম পরলেন আর সেই ফাঁকে জগদীশবাবু পায়ের ধুলো নিয়েছিলেন।

15। হরিদা নকল পুলিশ সেজে স্কুলের মাস্টার মশাইয়ের কাছ থেকে কত টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন?

উত্তর:আট আনা ঘুষ নিয়েছিলেন।

16। হরিদা কোথায় জবর খেলা দেখাবে বলেছিলেন?

উত্তর: সন্ধ্যায় জগদীশ বাবুর বাড়িতে।

 17। জগদীশবাবু কত টাকা সম্পত্তির মালিক বলে গল্পে উল্লেখিত?

উত্তর: ১১ লক্ষ টাকার।

18। জগদীশবাবু বিরাগীর পায়ে কাছে রাখা থলির মধ্যে কত টাকা ছিল?

উত্তর: ১০১ টাকা।

19। হরিদা জগদীশ বাবুর টাকাটি কেন নেননি?

উত্তর: কারণ, বিরাগী সন্ন্যাসী হয়ে টাকা ফাকা করা হরিদার পক্ষে সম্ভব হয়নি, এতে হরিদার ঢং নষ্ট হয়ে যায়।

20। “তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়” —বক্তার ঢং নষ্ট হওয়ার কারণ কি? 

উত্তর: বক্তা হরিদা একজন বিরাগী সন্ন্যাসী হয়ে জগদীশবাবুর দেওয়া টাকা ফাকা করে দিলে ঢং নষ্ট হয়ে যায়।

বহুরূপী গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর

প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কমবেশি ৬০টি শব্দে উত্তর দাও। (প্রশ্নমান-৩) 

1। হরিদা পুলিশ সেজে কোথায় দাঁড়িয়েছিলেন? তিনি কীভাবে মাস্টারমশাইকে বোকা বানিয়েছিলেন ? (1+2)

উত্তর: সুবোধ ঘোষের বহুরূপী গল্পে হরিদা পুলিশ সেজে দয়ালবাবুর লিচু বাগানের ভিতরে দাঁড়িয়েছিলেন।

হরিদা নকল পুলিশ সেজে দয়াল বাবুর লিচু বাগানের ভিতরে দাঁড়িয়ে ছিলেন, সেখানে তিনি চারটে ছেলেকে ধরেছিলেন। স্কুলের ছেলেগুলো এই নকল পুলিশের ভয়ে কেঁদে ফেলেছিল। আর তারপর স্কুলের মাস্টারমশাই এসে সেই নকল পুলিশ সাজা হরিদার কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। স্কুলের মাস্টার মশাই বলেন “এবারের মত মাপ করে দিন ওদের”। হরিদা আট আনা ঘুষ নিয়ে ছেলেদের ছাড়েন।

2। “সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস।”—কোন্ জিনিসের কথা বলা হয়েছে? তা দুর্লভ কেন ? (১+২)

উত্তর: ভয়ানক দুর্লভ জিনিসটি হল জগদীশ বাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসীর পায়ের ধূলো। 

জগদীশ বাবুর বাড়িতে সাত দিন এসে এক সন্ন্যাসী ছিলেন। তার পায়ের ধুলো ভীষণ দুর্লভ। তিনি খুব উঁচু দরের সন্ন্যাসী, হিমালয়ের গুহাতে থাকেন। সারা বছর কেবল একটি হরীতকী খান আর কিছু খান না। সে সন্ন্যাসীর বয়স হাজার বছরের বেশি বলে মনে করেন।  সে সন্ন্যাসী তার পায়ের ধূলো জগদীশ বাবু ছাড়া আর কাউকে দেননি। জগদীশ বাবু একজোড়া কাঠের খরমে সোনার বোল লাগিয়ে সন্ন্যাসীর পায়ের কাছে ধরলেন তখন বাধ্য হয়ে সন্ন্যাসী পা এগিয়ে দেন আর জগদীশ বাবু সন্ন্যাসীর দুর্লভ পায়ের ধূলোটি নিতে পারেন।

কমবেশি ১৫০টি শব্দে উত্তর দাও। (প্রশ্নমান-৫)

1। “অথচ আপনি একেবারে খাঁটি সন্ন্যাসীর মতো সব তুচ্ছ করে সরে পড়লেন?”—কার কথা বলা হয়েছে? তিনি কীভাবে ‘খাঁটি সন্ন্যাসীর মতো ব্যবহার করেছিলেন সংক্ষেপে আলোচনা করো।

উত্তর: আলোচ্য উদ্ধৃতি টি সুবোধ ঘোষের বহুরুপি গল্পে বর্ণিত রয়েছে, এখানে হরিদার কথা বলা হয়েছে। তিনি একেবারে খাঁটি সন্ন্যাসীর মতো সাজ সেজে জগদীশবাবুর বাড়ি গিয়েছিলেন।

হরিদা খাঁটি সন্ন্যাসীর মত আদুড় গা, তার উপর ধবধবে সাদা উত্তরীয়, ছোট বহরের একটি সাদা থান পড়ে একেবারে খাঁটি সন্ন্যাসীর মত সেজে জগদীশ বাবুর বাড়ি যান। সন্ন্যাসী জগদীশ বাবুর বাড়িতে আসে এবং জগদীশ বাবু সন্ন্যাসীর সেবা করার সকল প্রচেষ্টা করেন। বিরাগীর পা স্পর্শ করার জন্য জগদীশ বাবুর হাত দুটো ছটফট করছিল। সন্ন্যাসী জগদীশ বাবুকে কিছু উপদেশ দেন এবং চলে যাওয়ার কথা বলেন। সেই সময় জগদীশ বাবু বিরাগীকে একটা মিনিট দাঁড়াতে বলেন। জগদীশবাবু একটি থলি আনে যার মধ্যে নোটের তারা। সেই থলিটি বিরাগীর পায়ের কাছে রেখে দেন এবং ব্যাকুল ভাবে প্রার্থনা করেন- “এই প্রণামী, এই সামান্য একশো এক টাকা গ্রহণ করে আমাকে শান্তি দান করুন বিরাগীজি।” কিন্তু বিরাগীজি একশো এক টাকার থলিটির দিকে না তাকিয়ে সিড়ি থেকে নেমে গেলেন। তিনি জগদীশ বাবুর দেওয়া টাকা টার দিকে তাকালেন না। একজন সত্য় বিরাগী সন্ন্যাসী যেমন টাকা, ধনকে ত্যাগ করে দেয় ঠিক তেমনি সন্ন্যাসীর মান রক্ষার্থে সেই টাকাকে এড়িয়ে চলে আসেন। 


2। জগদীশবাবুর বাড়ি হরিদা বিরাগী সেজে যাওয়ার পর যে ঘটনা ঘটেছিল, তা বর্ণনা করো।

উত্তর: জগদীশ বাবুর বাড়িতে হরিদা সন্ন্যাসী বিরাগী সেজে সন্ধ্যার সময় এসে উপস্থিত হন। সন্ন্যাসীর আদুর গা এর উপর ছিল ধবধবে সাদা উত্তরীয়। পরনে ছোট বহরের একটি সাদা থান। মাথার সাদা চুল ফুরফুর করে উড়ে চলেছে। ধুলো মাখা পা, হাতে একটা ঝোলা সে ঝোলার ভিতরে একটি বই গীতা। তার শীর্ণ শরীর টি প্রায় অশরীরী একটা চেহারা বলে মনে হচ্ছিল। জগদীশ বাবু বিরাগীজিকে দেখে উঠে দাঁড়ান। বিরাগী বলেন আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড়ো বলে নিজেকে মনে করেন। সেই সময় জগদীশ বাবু সিঁড়ি ধরে নেমে এসে বিরাগীজিকে রাগ না করার কথা বলেন। আমি বিরাগী, রাগ নামে কোনো রিপু আমর নেই। জগদীশ বাবু বলেন আমি আপনাকে কিভাবে সেবা করতে পারি বলুন। বিরাগীজি কেবল ঠান্ডা জলচান আর কিছু না। জগদীশ বাবু বিরাগীকে কিছুদিন তার বাড়িতে থাকার জন্য অনুরোধ করেন। বিরাগীজি বলেন বাইরে খোলা আকাশ এবং ধরিত্রীর মাটিতে স্থান থাকতে আপনার দালান বাড়িতে কেন থাকব। জগদীশ বাবু কিছু উপদেশ শোনানোর অনুরোধ করেন বিরাগীজিকে। বিরাগী বলেন ধন জন যৌবন কিছুই নয় সুন্দর সুন্দর বাঞ্ছনা এগুলো মাত্র। মন প্রাণের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে কেবল একজনের আপন হওয়ার চেষ্টা করুন এই উপদেশ দিয়ে তিনি চলে যান। জগদীশবাবু বিরাগীর তীর্থ ভ্রমণের জন্য টাকার থলি বিরাগীর পায়ের কাছে রেখে দেন কিন্তু তিনি তা গ্রহণ করেন না। আমি যেমন অনায়াসে ধুলো মাড়িয়ে চলে যেতে পারি তেমনি অনায়াসে সোনাও মারিয়ে চলে যেতে পারি। এ কথা বলে সন্ন্যাসী সিড়ি থেকে নেমে চলে যান।

3। “অদৃষ্ট কখনও হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবে না।”—হরিদা কী ভুল করেছিলেন। অদৃষ্ট ক্ষমা না করার পরিণাম কী?

উত্তর: লেখক সুবোধ ঘোষের বহুরূপী গল্পে হরিদা বিরাগী সন্ন্যাসী সেজে জগদীশ বাবুর কাছে থেকে যে একশো এক টাকা পেয়েও গ্রহণ করেননি তাকেই হরিদার ভুল ক্ষমা না করার কথা বলা হয়েছে।

হরিদা খুবই গরীব মানুষ। তিনি বহুরূপী সেজে যেটুকু রোজগার করেন তাতে তার ভাতের হাঁড়ির দাবি ঠিকভাবে মিটাতে পারেন না। হরিদার বহুরুপী সাজ দেখে কেউ কেউ বিরক্ত হয়ে দু-এক পয়সা দেন আবার কেউ একা আনা- দুই আনা বকশিশ দেন। এতে হরিদার ঘর চলে না। হরিদা সন্ন্যাসীর সাজে জগদীশ বাবুর কাছ থেকে একশো এক টাকা পেতেন কিন্তু তা তিনি গ্রহণ করেননি। তার এই স্বভাবের জন্য় জীবনের ভাতের হাঁড়ি মাঝে মাঝে শুধু জল ফুটিয়ে সারা হবে। পরবর্তীতে তিনি জগদীশ বাবুর কাছে তার বকশিশ টুকু দাবি করতে যাবেন। যার বদলে তিনি বড়োজোর আট আনা কিংবা দশ আনা পাবেন। আর এতেই তিনি সন্তুষ্ট।

______________________________BY: Moneygita.in ____________________________________

(***বহুরূপী প্রশ্ন উত্তর গুলির মধ্যে পরবর্তীতে কোন প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ না হলে তা বাদ দিয়ে দেওয়া হবে এবং অন্য কোন প্রশ্ন বেশি গুরুত্ব মনে হলে তা এখানে যোগ করে আপডেট করে দেওয়া হবে. তাই তোমরা এই পোস্ট টিকে সেভ করে রাখতে পারো আপডেট আর্টিকেল টি দেখার জন্য**)

Next:

বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর pdf

বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর pdf টি সংগ্রহের লিংক নিচে দেওয়া হল।

বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর যা অপড়ে দেওয়া হল এ সকল প্রশ্ন উত্তরগুলি কেবলমাত্র ২০২৪ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। তোমরা এ প্রশ্নের সাথে সাথে অবশ্যই তোমাদের টেক্সট বইকে ভালো করে পড়বে। এতে তোমরা আরো বেশি বড় প্রশ্নের উত্তর করতে সক্ষম হইবে। এছাড়া অন্য কোন প্রশ্নের সমাধানের জন্য আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ জয়েন করতে পারো।

Leave a Comment